কর্মে অগ্রগতি হবে। চাকরিজীবীদের পদোন্নতি ও বদলির যোগ আছে। সৎজন সান্নিধ্যে মানসিক আনন্দ। ... বিশদ
মাড়গ্রামের মোল্লাপাড়ার বাসিন্দা ছিলেন আবদুল হামিম(৩৯)। ৫ ফেব্রুয়ারি তিনি কাম্বোডিয়ায় যান। পরিবারের দাবি, সেখানে একটি কোম্পানির অধীনে তিনি ডাটা এন্ট্রি অপারেটর হিসেবে কাজে যোগ দেন। ২৫ মে রাত ১১টা নাগাদ মাড়গ্রাম থানা থেকে তাঁর বাড়িতে ফোনে জানানো হয়, আবদুল হামিম কাম্বোডিয়ায় ২৩মে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মারা গিয়েছেন। পরিবারের দাবি, কাম্বোডিয়ার দূতাবাসের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে মৃতদেহ ভারতে পাঠাতে ছয় লক্ষ টাকা অনলাইনে পাঠাতে বলা হয়। কিন্তু এত টাকা দিয়ে দেহ আনা সম্ভব ছিল না। অবশেষে মাড়গ্রামের বাসিন্দা তথা রাজ্যের পরিযায়ী শ্রমিক কল্যাণ পরিষদের চেয়ারম্যান সামিরুল ইসলামের সঙ্গে ওই পরিবার যোগাযোগ করে। তাঁর চেষ্টায় এতদিন পর আবদুল হামিমের দেহ বাড়িতে ফিরল। মৃতের স্ত্রী মারিনা পারভিন সহ পরিবারের সদস্যরা শোকস্তব্ধ। আশিসবাবু বলেন, আমরা মৃত যুবকের পরিবারের পাশে আছি।