কর্মে অগ্রগতি হবে। চাকরিজীবীদের পদোন্নতি ও বদলির যোগ আছে। সৎজন সান্নিধ্যে মানসিক আনন্দ। ... বিশদ
বোলপুর ও শান্তিনিকেতন থানা এলাকার বিভিন্ন ফাঁকা রাস্তায় চুরি ও ছিনতাইয়ের ঘটনা নিত্যনৈমিত্তিক বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। মাঝেমধ্যেই বিশ্বভারতীর ছাত্রীদের থেকে ব্যাগ বা মোবাইল ছিনতাই করে দুষ্কৃতীরা পালিয়ে যায়। তবে শান্তিনিকেতনে প্রায় প্রতিটি ছিনতাইয়ের ঘটনা সন্ধ্যায় বা রাতে ঘটেছে। কিন্তু শনিবার দিবালোকে মহিলার ব্যাগ ছিনতাই হল।
এদিন নিজের সাইকেলের সামনের ঝুড়িতে ব্যাগ রেখে মকরমপুর থেকে বোলপুরের দিকে আসছিলেন ওই মহিলা। হঠাৎ একটি বাইকে চারজন যুবক আসে। তাদের মধ্যে একজন সাইকেল থেকে ব্যাগটি তুলে নেয়। এরপর বাইকটি প্রচণ্ড জোরে মকরমপুর থেকে দর্জিপট্টি হয়ে হরগৌরীতলার দিকে পালিয়ে যায়। স্থানীয়রা চেষ্টা করেও ওই যুবকদের ধরতে পারেনি।
এই ঘটনায় বোলপুর শহরের নিরাপত্তা ও বোলপুর থানার পুলিসের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। দিনের ব্যস্ত সময়ে ও জনবহুল এলাকায় প্রকাশ্যে ছিনতাইয়ের ঘটনায় আতঙ্কিত বাসিন্দারা। বোলপুরের লালপুল, ত্রিশুলাপট্টি ও মকরমপুর-এই তিনমাথা মোড়ে ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণের জন্য সিভিক ভলান্টিয়ার মোতায়েন থাকে। অভিযোগ, ফুটপাত দখলমুক্ত করার অভিযান হওয়ায় এদিন সেখানে সিভিক ভলান্টিয়ার ছিল না। তাই ছিনতাইকারীদের পালিয়ে যেতে সুবিধা হয়েছে। হরগৌরীতলা থেকে ঢিলছোড়া দূরত্বেই বোলপুর থানা। কিন্তু তা সত্ত্বেও ছিনতাইকারীদের আটকানো যায়নি। ওই মহিলার তরফে থানায় অভিযোগ জানানো হয়েছে। পুলিস রাস্তার সিসিটিভি ক্যামেরার ফুটেজ দেখে ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে।