ব্যবসায় বাড়তি বিনিয়োগ প্রত্যাশিত সাফল্য নাও দিতে পারে। কর্মক্ষেত্রে পদোন্নতি। শ্বাসকষ্ট ও বক্ষপীড়ায় শারীরিক ক্লেশ। ... বিশদ
এদিনের সভায় কার্তিকবাবু ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের পুরুলিয়া জেলা সভাপতি মানিক মিশ্র, পশ্চিমাঞ্চল উন্নয়ন মন্ত্রী শান্তিরাম মাহাত, সভাধিপতি সুজয় বন্দ্যোপাধ্যায় প্রমুখ।
কার্তিকবাবু আরও বলেন, জয়হিন্দ বাহিনীর সদস্যরা কাজ করে যান। ফলের কথা ভেবে সংগঠন করলে হবে না। দিদি এই সংগঠনকে সেবার কাজ করে যেতে বলেছেন। রাজ্য সরকারের উন্নয়নের কথা প্রচার করুন। তবে জয়হিন্দ বাহিনী ঝগড়ার জায়গা নয়। সম্মান দিলে ভালো লাগবে। লাথি মারবেন না। লাথি মারলে বাড়ির কুকুরটাও মেনে নেয় না। জয়হিন্দ বাহিনী তো সাধারণ মানুষের সেবার জন্য নিবেদিত প্রাণ। তিনি আরও বলেন, মাধ্যমিক পরীক্ষা চলায় এদিনের পরীক্ষা শেষের পর খুব কম সাউন্ডে ঘেরা জায়গার মধ্যে সভা করা হয়।