কর্মে অগ্রগতি হবে। চাকরিজীবীদের পদোন্নতি ও বদলির যোগ আছে। সৎজন সান্নিধ্যে মানসিক আনন্দ। ... বিশদ
ভোটের পরেও রাজ্যের কিছু এলাকায় কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল নির্বাচন কমিশনের পক্ষ থেকে। এই বিদ্যালয়ে তাঁদের থাকার ব্যবস্থা করা হয়। এর ফলে বিদ্যালয়ের ভোকেশনাল এগ্রিকালচার ক্লাস ও লাইব্রেরির পাশাপাশি মিড ডে মিল বন্ধ হয়ে রয়েছে। এনিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন অভিভাবকরা। তাঁরা জানিয়েছেন, এভাবে চলতে থাকলে পড়ুয়াদের পড়াশোনা লাটে উঠবে। প্রায় ১৮ দিন থেকে ছাত্রছাত্রীরা মিড ডে মিল থেকে বঞ্চিত। কেন্দ্রীয় বাহিনীকে বিদ্যালয় থেকে অন্যত্র সরিয়ে নেওয়ার আবেদন জানান তাঁরা।
বিদ্যালয়ের অষ্টম শ্রেণির ছাত্রী প্রীতি সান্যাল জানিয়েছে, দীর্ঘদিন ধরে বিদ্যালয়ে মিড ডে মিল বন্ধ। ক্লাসের পর খিদে পেলে দোকান থেকে কেক, বিস্কুট কিনে এনে খেতে হচ্ছে। আমাদের দাবি দ্রুত বিদ্যালয়ে মিড ডে মিল চালু করা হোক। একই দাবি জানিয়েছে অষ্টম শ্রেণির সূচনা বর্মন ও সপ্তম শ্রেণির ছাত্রী দীপিকা অধিকারী। পরে অবশ্য বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের আশ্বাসে বিক্ষোভ তুলে নেয় পড়ুয়ারা।
প্রধান শিক্ষক স্বপনকুমার সিংহ বলেন, ১০ জুন থেকে বিদ্যালয়ে পঠনপাঠন শুরু হয়েছে। কিন্তু কেন্দ্রীয় বাহিনী থাকায় বিদ্যালয়ে মিড ডে মিল চালু করা যাচ্ছে না। পড়ুয়া ও তাদের অভিভাবকরা এবিষয়ে আমাকে অভিযোগ করেছেন। আমি বিষয়টি শীতলকুচির বিডিও এবং থানায় লিখিত আকারে জানিয়েছি। শীতলকুচির বিডিও সোফিয়া আব্বাস বলেন, বিক্ষোভের কথা জানা নেই। বিষয়টি নিয়ে পুলিস প্রশাসনের সঙ্গে আলোচনা করা হবে।