গুরুত্বপূর্ণ কাজে সাফল্য। আর্থিক ও বিদ্যাবিষয়ে দিনটি শুভ। শুত্রুভাবাপন্নদের এড়িয়ে চলুন। ... বিশদ
জেলার মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক ডাঃ সুমিত গঙ্গোপাধ্যায় বলেন, এখন বৃষ্টি কম থাকায় কালচিনির বাগানগুলির অপরিষ্কার নালায় জল জমে থাকছে। তার জন্যই কালচিনিতে ডেঙ্গুর প্রকোপ বেড়েছে। এছাড়া পরিযায়ী শ্রমিকদের কারণেও ওই ব্লকে একটু ডেঙ্গু বেড়েছে। তবে উদ্বেগের কোনও কারণ নেই। আক্রান্তরাও সুস্থ হয়ে উঠছেন।
কালচিনিতে ২৩টি চা বাগান আছে। সব বাগানেই কমবেশি ডেঙ্গুর প্রাদুর্ভাব দেখা দিয়েছে। জেলাশাসক বলেন, চা বাগান ছাড়াও বাজার এলাকা হিসেবে ব্লক সদর কালচিনির মোদি লাইন ও হ্যামিল্টনগঞ্জেও নিকাশি নালা পরিষ্কারে জোর দেওয়া হচ্ছে। নিমতিতে সলিড ওয়েস্ট ম্যানেজমেন্ট প্রকল্পের কাজ হয়েছে। সেই প্রকল্প খুব শীঘ্রই চালু করা হবে। স্বাস্থ্যদপ্তরের এক কর্তা জানিয়েছেন, নির্বাচনী আচরণবিধির কারণে জেলাজুড়ে সাফাই অভিযানের মতো কাজগুলি এবার কিছুটা ব্যাহত হয়েছে। জেলায় ডেঙ্গু বেড়ে যাওয়ার পিছনে এটাও একটা কারণ। রবিবার কালচিনিতে নতুন করে তিনজন ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়েছেন। সোমবার ওই ব্লকে আরও দু’জন ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়েছেন। আলিপুরদুয়ার পুর এলাকায় এবছর ডেঙ্গু আক্রান্তের কোনও খবর ছিল না। কিন্তু পুরসভার ৩ নম্বর ওয়ার্ডে দু’জন ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়েছেন। আক্রান্তরা হলেন একই পরিবারের। যদিও তাঁরা বাইরে থেকে জ্বর নিয়ে এসেছিলেন বলে জানা গিয়েছে। পুরসভার ভেক্টর বর্ন ডিজিজ প্রিভেনশন অ্যান্ড কন্ট্রোলের নোডাল অফিসার বিমলেন্দু তালুকদার বলেন, ৩ নম্বর ওয়ার্ডে ডেঙ্গু আক্রান্ত মা ও ছেলে হায়দরাবাদ থেকে শহরে ফিরেছিলেন। তবে তাঁরা দুজনই এখন সুস্থ।