কর্মে অগ্রগতি হবে। চাকরিজীবীদের পদোন্নতি ও বদলির যোগ আছে। সৎজন সান্নিধ্যে মানসিক আনন্দ। ... বিশদ
ঘটনার সূত্রপাত গত ১২ জুন। মালাডের বাসিন্দা ব্রেনডন ফেরাও ওই আইসক্রিম কিনেছিলেন। তবে খেতে গিয়ে তিনি দেখেন যে, আইসক্রিমের ভিতর রয়েছে কাটা আঙুল। তখনই ব্রেনডন পুলিসের দ্বারস্থ হন। বেশ কয়েক ধারায় মামলা দায়ের করে তদন্ত শুরু হয়। তাতে জানা যায়, সংশ্লিষ্ট আইসক্রিম সংস্থার ইন্দাপুরের কারখানায় এক শ্রমিকের কাজু-কিশমিশ কাটার যন্ত্রে আঙুল কেটে গিয়েছে। তারপরই ওমকার পোতের সঙ্গে যোগাযোগ করে তাঁর ডিএনএ নমুনা সংগ্রহ করা হয়। ২৭ জুনই পুলিস জানতে পারে, ওমকারের ডিএনএ রিপোর্টের সঙ্গে ওই কাটা আঙুলের রিপোর্ট মিলে গিয়েছে। অন্যদিকে ওই শ্রমিকের কোনও শারীরিক অসুস্থতা বা রোগ ছিল কি না, তাও পরীক্ষা করা হয়েছে। তাতে জানা গিয়েছে, ওমকার পোতে পুরোপুরি সুস্থ। তাঁর কোনও রোগ নেই। প্রসঙ্গত, ওই আইসক্রিম সংস্থার লাইসেন্স ইতিমধ্যেই বাতিল করে দিয়েছে এফএসএসএআই।