কর্মে অগ্রগতি হবে। চাকরিজীবীদের পদোন্নতি ও বদলির যোগ আছে। সৎজন সান্নিধ্যে মানসিক আনন্দ। ... বিশদ
এদিকে, তাঁর বিরুদ্ধে দায়ের হওয়া পকসো মামলা খারিজের আর্জি জানিয়ে ইতিমধ্যেই কর্ণাটক হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়েছেন ইয়েদুরাপ্পা। পুলিসের চার্জশিট অনুযায়ী, চলতি বছরের ২ ফেব্রুয়ারি সকাল সওয়া এগারোটা নাগাদ মায়ের সঙ্গে ইয়েদুরাপ্পার বাসভবনে যায় ১৭ বছরের ওই কিশোরী। সেখানেই একটি বন্ধ ঘরে তাকে যৌন নিগ্রহ করেন ইয়েদুরাপ্পা। মেয়েটি ভয় পেয়ে চিৎকার করলে তিনি তার হাতে কিছু নগদ টাকা গুঁজে দেন। পরে তার মাকেও কিছু টাকা দিয়ে বাড়ি পাঠিয়ে দেন ইয়েদুরাপ্পা। কিন্তু, ২০ ফেব্রুয়ারি নির্যাতিতার মা ফেসবুকে এই ঘটনা নিয়ে একটি ভিডিও পোস্ট করেন। তখন ইয়েদুরাপ্পার হয়ে অরুণ, রুদ্রেশ ও মারিস্বামী নির্যাতিতার বাড়িতে হাজির হন। তারপর মহিলাকে দিয়ে ফেসবুক এবং ফোনের গ্যালারি থেকে ভিডিওটি ডিলিট করান তাঁরা। পরিবর্তে নগদ দু’লক্ষ টাকা দেওয়া হয় নির্যাতিতার মাকে।
চলতি বছর মার্চে সদাশিবনগর থানায় ইয়েদুরাপ্পার বিরুদ্ধে মামলা দায়ের হয়। পরে সেই মামলার তদন্তভার পায় কর্ণাটক সিআইডি। এরই মধ্যে গত মাসে বেঙ্গালুরু একটি বেসরকারি হাসপাতালে মৃত্যু হয় নির্যাতিতার মায়ের। ফুসফুসের ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়েছিলেন তিনি।