ব্যবসায় বাড়তি বিনিয়োগ প্রত্যাশিত সাফল্য নাও দিতে পারে। কর্মক্ষেত্রে পদোন্নতি। শ্বাসকষ্ট ও বক্ষপীড়ায় শারীরিক ক্লেশ। ... বিশদ
রাজীব গান্ধী হত্যা মামলায় যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত সাতজন আসামির মধ্যে নলিনী শ্রীহরণ একজন। ২০১৮ সালের ৯ সেপ্টেম্বর তার মুক্তি সংক্রান্ত সুপারিশ রাজ্যপালের কাছে পাঠিয়েছিল তামিলনাড়ুর সরকার। কিন্তু রাজ্যপাল এখনও চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেননি। সেই সূত্র ধরে তাকে ‘বেআইনিভাবে আটকে রাখা হয়েছে’ বলে মাদ্রাজ হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয় নলিনী। সেই সঙ্গে আগাম মুক্তির আবেদনও করে সে। তার সেই আবেদনের ভিত্তিতে বিচারপতি আর সুব্বাইয়া এবং আর পোঙ্গিয়াপ্পনকে নিয়ে গঠিত বেঞ্চে শুনানি হয়। সেখানে নলিনীর আবেদনের বিরোধিতা করেন রাজাগোপালন। সুপ্রিম কোর্টের একটি নির্দেশ তুলে ধরে তিনি বলেন, ‘নলিনীকে বেআইনিভাবে আটকে রাখার কোনও প্রশ্ন নেই। কেননা, তামিলনাড়ুর মন্ত্রিসভার সুপারিশ কখনই মুক্তি সংক্রান্ত নির্দেশ হতে পারে না। তাছাড়া কেন্দ্রের সম্মতি ছাড়া যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্তদের আগাম মুক্তি যে সম্ভব নয়, তা সর্বোচ্চ আদালত আগেই স্পষ্ট করে দিয়েছে। সেই মতো কেন্দ্রীয় সরকার নলিনীর মুক্তিতে সায় দেয়নি। কারণ, হিসেবে রাজাগোপালনের যুক্তি, ‘রাজীব গান্ধী হত্যা মামলার তদন্তকারী সংস্থা ছিল সিবিআই। তাই নলিনী কিংবা অন্য সাজাপ্রাপ্তদের আগাম মুক্তিতে কেন্দ্রের সম্মতি কিংবা অনুমোদন অত্যাবশ্যক।’