কর্মে অগ্রগতি হবে। চাকরিজীবীদের পদোন্নতি ও বদলির যোগ আছে। সৎজন সান্নিধ্যে মানসিক আনন্দ। ... বিশদ
দপ্তর সূত্রে জানা গিয়েছে, এই ধরনের চাকরির আবেদন বহুক্ষেত্রে ঠিকঠাক না হওয়ায় বাতিল হয়ে যায়। কারণ, কেউ কেউ অনেক দেরিতে আবেদন করেন। কারও আবেদনে থাকে প্রক্রিয়াগত ত্রুটি। এসব নিয়ে একাধিক মামলাও হয়েছে পঞ্চায়েত দপ্তরের বিরুদ্ধে। দপ্তরকে যাতে এসব ঝক্কি আর না পোহাতে হয় এবং পোষ্যের চাকরি নিয়ে হয়রানির অভিযোগ না ওঠে, তার জন্য জেলাগুলিকে আরও বেশি সংবেদনশীলভাবে কাজ করার পরামর্শ দিয়েছেন শীর্ষ আধিকারিকরা। তাঁরা জানিয়ে দিয়েছেন, অফিসের প্রধানকে মৃত কর্মীর পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ করতে হবে। নিয়ম অনুযায়ী মৃত্যুর অন্তত দু’বছরের মধ্যে পোষ্যের চাকরির জন্য আবেদন করতে হয়। তার জন্য কী করণীয় এবং কীভাবে এগতে হবে, সবটাই সংশ্লিষ্ট চাকরিপ্রার্থীকে জানাবে অফিস। এর জন্য মৃত কর্মীর অফিসের তরফে বিশেষ একজন অফিসারকে নিযুক্ত করতে হবে। তিনি ওই কর্মীর পরিবারের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ রাখবেন এবং আবেদনের জন্য যেসব নথিপত্র প্রয়োজন, তা কীভাবে এবং কোথা থেকে সংগ্রহ করবেন, সেসব বিষয়ে সাহায্য করবেন। সংশ্লিষ্ট অফিসে আবেদন জমা পড়ার ৩০ দিনের মধ্যে তা রাজ্যের কাছে পাঠাতে হবে।
এদিকে, পঞ্চায়েত ও পঞ্চায়েত সমিতির কর্মীদের বদলির নির্দেশিকা আগেই জারি করেছিল পঞ্চায়েত দপ্তর। লোকসভা নির্বাচনের আগে এমন অনেক কর্মীকেই বদলি করা হয়েছে। কিন্তু এখনও অনেক জেলায় অসংখ্য কর্মী রয়েছেন, যাঁদের নির্ধারিত সময় পেরিয়ে গেলেও বদলি করা হয়নি। বিষয়টি নিয়ে অসন্তোষ প্রকাশ করেছেন দপ্তরের কর্তারা। কোথায় কোথায় তিন বছরের বেশি সময় ধরে কর্মীরা বহাল রয়েছেন এখনও, সেই তথ্য জেলাগুলি থেকে চেয়ে পাঠানো হয়েছে বলে খবর।