বিদ্যার্থীদের মানসিক উদ্বেগ বৃদ্ধি পাবে। পঠন-পাঠনে আগ্রহ কম থাকবে। কর্মলাভের সম্ভাবনা আছে। ব্যবসায় যুক্ত হলে ... বিশদ
পূর্ব রেল সূত্রের খবর, গোপন সূত্রে খবর পেয়ে গত ২ জুলাই ভিজিল্যান্স এবং আরপিএফের একটি যৌথ দল অভিযান চালায় হাওড়া স্টেশন চত্বরে। সেই অভিযানেই ধরা পড়ে স্বপনকুমার রায় নামের এক ব্যক্তি। সে নিজেকে দক্ষিণ-পূর্ব রেলের ‘হেড টিটি’ হিসেবে পরিচয় দিয়ে প্রতারণা চক্র চালাত। একটি ভুয়ো নিয়োগকারী সংস্থার সঙ্গেও সে যুক্ত বলে পূর্ব রেল জানিয়েছে। টিটিরা যে ধরনের ‘নেম প্ল্যাকার্ড’ ব্যবহার করেন, তেমন একাধিক ভুয়ো ‘নেম প্ল্যাকার্ড’ সহ তিনটি মোবাইল ফোন, একটি ট্যাব তার কাছ থেকে পাওয়া গিয়েছে। জেরায় সে স্বীকার করেছে, রেলে চাকরি দেওয়ার নাম করে ইতিমধ্যেই সে একাধিক ব্যক্তির কাছ থেকে টাকা নিয়ে প্রতারণা করেছে। ধৃতকে রেল পুলিসের হাতে তুলে দেওয়া হয়েছে।
অন্যদিকে, পূর্ব রেলের ভিজিল্যান্স ডিপার্টমেন্টের এক অভিযানে এই জোনের সদর দপ্তর ফেয়ারলি প্লেস থেকে এক প্রতারক হাতেনাতে ধরা পড়ে। পূর্ব রেল জানিয়েছে, ধৃত ব্যক্তি অন্য একজনকে রেলে চাকরি পাইয়ে দেওয়ার নাম করে টাকা চাইছিল। ওই ব্যক্তিকেও পুলিসের হাতে তুলে দেওয়া হয়েছে।
পূর্ব রেলের এক কর্তা বলেন, এই ধরনের অভিযান আগামীদিনেও চলবে। একটা কথা স্পষ্ট করে দেওয়া দরকার, রেলে চাকরির জন্য আরআরবি বা আরআরসি পরীক্ষা নিয়ে থাকে। টাকা দিয়ে রেলে চাকরি পাওয়া যায় না। বিষয়টি নিয়ে ট্রেন-স্টেশনে নিয়মিত প্রচার চালানো হয়। কাজেই এ ব্যাপারে প্রত্যেককে সতর্ক হতে হবে।