বিদ্যার্থীদের মানসিক উদ্বেগ বৃদ্ধি পাবে। পঠন-পাঠনে আগ্রহ কম থাকবে। কর্মলাভের সম্ভাবনা আছে। ব্যবসায় যুক্ত হলে ... বিশদ
বৃহস্পতিবার এ বিষয়ে দেবাশিস কুমার বলেন, পুজো কমিটির সভাপতি আমাকে চিঠি লিখে বিষয়টি জানিয়েছেন। তবে এখনই এ নিয়ে কোনও চূড়ান্ত সিদ্ধান্তের কথা জানাননি তিনি। সেই ব্রিটিশ আমল থেকে মহম্মদ আলি পার্কে রয়েছে একটি ‘সেমি আন্ডারগ্রাউন্ড’ জলাধার। দীর্ঘদিন সংস্কার না হওয়ায় সম্প্রতি ওই জলাধারের একাংশের দেওয়াল ভেঙে পড়ে। সেই সময় পুরসভার ইঞ্জিনিয়াররা লক্ষ করেন, অবিলম্বে এই জলাধারের আমূল সংস্কার না করলে আরও বড় বিপদ ঘটতে পারে। পাশাপাশি এই জলাধার থেকেই উত্তর ও মধ্য কলকাতার বিস্তীর্ণ অংশে পরিস্রুত পানীয় জল সরবরাহ করা হয়। ফলে এত বড় এবং প্রাচীন জলাধার কীভাবে সংস্কার করা হবে, তার জন্য যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ নিতে শুরু করে পুরসভা। ওই জলাধারের উপরেই গড়ে উঠেছিল পার্ক। প্রচুর মাটি ফেলে সেখানে গাছ লাগানো হয়েছে। জলাধারের উপরেই এতদিন হয়ে এসেছে মহম্মদ আলি পার্কের বিখ্যাত দুর্গাপুজো। মেয়র ফিরহাদ হাকিম কয়েকদিন আগে জানিয়েছিলেন, পুজো যেখানে হতো, সেখানেই হবে। তবে এখন মহম্মদ আলি পার্কে সংস্কারের কাজ শুরু হয়েছে। সম্প্রতি উদ্যান বিভাগের মেয়র পারিষদ দেবাশিস কুমার সেখানে গিয়ে জানান, পুজো করতে হলে তা জলাধারের উপর না করে যেখানে শুধু মাটি রয়েছে, সেখানে করতে হবে। তা না হলে দর্শনার্থীদের নিরাপত্তার সঙ্গে আপস করা হবে। দেবাশিসবাবুর এই মতামতকে স্বাগত জানিয়ে চিঠি দিয়েছে পুজো কমিটি। দেবাশিসবাবু এদিন বলেন, বিশেষজ্ঞরা যেমন পরামর্শ দেবেন, তেমনই ব্যবস্থা হবে। পুজো কোথায় হবে, এখনও তা পর্যালোচনার বিষয়। ওঁরা একটি বিকল্প ব্যবস্থার কথা নিজেরাই জানিয়েছেন।