বিদ্যার্থীদের মানসিক উদ্বেগ বৃদ্ধি পাবে। পঠন-পাঠনে আগ্রহ কম থাকবে। কর্মলাভের সম্ভাবনা আছে। ব্যবসায় যুক্ত হলে ... বিশদ
পুলিস ও স্থানীয় সূত্রের খবর, বাউড়িয়া ফোর্ট গ্লস্টার এলাকায় দীর্ঘদিন ধরে মদের ঠেক চলছিল। সপ্তাহ তিনেক আগে বিজেপির পক্ষ থেকে বাউড়িয়া থানায় অভিযোগ জানানো হয়। এরপর পুলিস অভিযান চালিয়ে ওই মদের ঠেকটি বন্ধ করে দেয়। এরপর বুধবার রাতে তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতীরা বিজেপি সমর্থকদের বাড়িতে হামলা চালায় ও বোমাবাজি করে বলে অভিযোগ। এই ঘটনায় শিশু ও মহিলা সহ আটজন জখম হয়েছেন। তাঁদের প্রথমে বাউড়িয়া স্টেট জেনারেল হাসপাতাল ও পরে উলুবেড়িয়া মহকুমা হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। এদিকে এলাকায় উত্তেজনা খবর পাওয়ার পরই বাউড়িয়া থানার পুলিস ঘটনাস্থলে পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
বিজেপির জেলা সভাপতি (গ্রামীণ) অনুপম মল্লিক অভিযোগ করেন, ফোর্ট গ্লস্টার এলাকায় তৃণমূলের মদতে মদের ঠেক চলছিল। কিন্তু, সেটি বন্ধ করার কোনও উদ্যেগ নেয়নি তারা। আমরা এই মদের ঠেক বন্ধ করতে পুলিসের কাছে দাবি জানাই। তারপরই এই মদের ঠেক বন্ধ করে দেওয়া হয়। সেই কারণেই তৃণমূরেল আশ্রিত দুষ্কৃতীরা আমাদের কর্মীদের উপর হামলা চালিয়েছে। তৃণমূল অবশ্য এই অভিযোগ সম্পূর্ণ অস্বীকার করেছে। তৃণমূলের উলুবেড়িয়া (পূর্ব) কেন্দ্রের সভাপতি বেণুকুমার সেন বলেন, বুধবার রাতের ঝামেলার সঙ্গে রাজনৈতিক কোনও যোগ নেই। সেখানে দু’টি ক্লাবের মধ্যে গোলমাল হচ্ছিল। বিজেপি রাজনৈতিক ফায়দা লুটতে সেখানে গিয়ে অশান্তি বাড়িয়েছে। পুলিস ঘটনার তদন্ত করছে।