কর্মে অগ্রগতি হবে। চাকরিজীবীদের পদোন্নতি ও বদলির যোগ আছে। সৎজন সান্নিধ্যে মানসিক আনন্দ। ... বিশদ
ভগবানগোলা-২ এর বিডিও অনির্বাণ সাহু বলেন, এমন একটি অভিযোগ পেয়েছি। দক্ষতা ও কর্মক্ষমতা বিচার করে বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ কিছু নাম পাঠিয়েছিল। তাদের মধ্যে চারজনকে স্থায়ীভাবে মিড-ডে মিল রান্নার কাজ দেওয়া হয়েছে। সেই কারণে বাকিরা বিক্ষোভ দেখায়। বিষয়টি দায়িত্বপ্রাপ্তদের নজরে আনা হয়েছে।
কামারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ২০০৮ সাল থেকে স্থানীয় স্বনির্ভর গোষ্ঠীর ১২ জন রাঁধুনি মিড-ডে মিল রান্না করতেন। বছরখানেক আগে তাঁদের মধ্যে চারজনের নাম স্থায়ীভাবে বিডিও অফিস থেকে প্রকাশ করা হয়। অভিযোগ, কীসের ভিত্তিতে বাকি আটজনকে বাদ দেওয়া হল, সেবিষয়ে বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ কোনও উত্তর দিতে পারেনি। কাজ হারানো মহিলারা পঞ্চায়েত থেকে শুরু করে বিডিও অফিস অবধি সব জায়গায় আবেদন জানান। কিন্তু তাঁরা কাজ পাননি। সেজন্য ওই মহিলারা এদিন বিদ্যালয়ে ঢুকে মিড-ডে মিল রান্না বন্ধ করে দেন। স্কুলে তালা ঝুলিয়ে বিক্ষোভ শুরু করেন। ফলে বিদ্যালয়ের পঠনপাঠন ব্যাহত হয়। অভিযোগ, পরিস্থিতি দেখে প্রধান শিক্ষক আসগর আলি বিদ্যালয় থেকে চলে যান। তিনি ফোন না তোলায় এবিষয়ে তাঁর বক্তব্য জানা যায়নি। কাজ হারানো স্বামীজি স্বনির্ভর গোষ্ঠীর সদস্যা তাজমিরা বিবি বলেন, প্রধান শিক্ষক জানিয়েছিলেন, কিছুদিন পর আমাদের ফের কাজ দেওয়া হবে। কিন্তু এক বছর হতে চলল, আমরা কাজ পাইনি। আমাদের সবাইকে আগের মতো মিড-ডে মিল রান্নার কাজে নিয়োগ করতে হবে। না হলে আমরা ফের বিদ্যালয় ঘিরে আন্দোলন করব।