কর্মে অগ্রগতি হবে। চাকরিজীবীদের পদোন্নতি ও বদলির যোগ আছে। সৎজন সান্নিধ্যে মানসিক আনন্দ। ... বিশদ
রাধাবাজারের এক রেডিমেড পোশাক ব্যবসায়ী সুদীপ সাহা বলেন, ছোটবেলা থেকেই এই অঞ্চলে জল জমা দেখে আসছি। প্রশাসনের লোকজন থেকে নবদ্বীপবাসী সবাই জানেন এখানকার পরিস্থিতি। এটা নতুন কিছু নয়। তবে এসময় আমাদের খদ্দের আসে না। এমনিতেই ব্যবসার পরিস্থিতি খুবই খারাপ। তার ওপরে যোগাযোগ ব্যবস্থা যদি বিগড়ে যায়, তাহলে আর ব্যবসা চলবে কী করে। তবে আগে দু’তিনদিন জল দাঁড়িয়ে থাকত। এখন অবশ্য আগের তুলনায় আগেভাগেই, কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই জল নেমে যাচ্ছে। বলতে পারেন আগের তুলনায় পরিস্থিতির সামান্য উন্নতি হয়েছে।
নবদ্বীপ পুরসভার চেয়ারম্যান বিমানকৃষ্ণ সাহা বলেন, নবদ্বীপের নিকাশি ব্যবস্থা আগের থেকে অনেক অনেক পরিবর্তন হয়েছে। নিকাশি ব্যবস্থার উন্নয়নের কাজ চলছে। তবে রাধাবাজার একটু নিচু এলাকা হওয়ায় বেশিক্ষণ জল দাঁড়িয়ে থাকছে। বেশি বৃষ্টি হলে এই জল বের হতে প্রায় আধ ঘণ্টা থেকে এক ঘণ্টা সময় লাগছে। তবে আগের থেকে শহরের নিকাশি ব্যবস্থার অনেকটাই উন্নতি হয়েছে। আসলে শহরটা গড়ে উঠেছে যে এখানে আকৃতি গতভাবেই বৃষ্টির জল দাঁড়িয়ে যায়। অপরিকল্পিত ভাবে গড়ে ওঠা শহরের নিকাশি ব্যবস্থার চটজলদি পরিবর্তন করা সম্ভব নয়। তবুও আমরা পুরসভার পক্ষ থেকে বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে কথা বলে নিকাশি ব্যবস্থা ঢেলে সাজাচ্ছি। বর্ষার জমা জল যাতে দ্রুত নেমে যায়, তার জন্য দরকারে পুরসভা পাম্প চালিয়ে সরাবে। আর বছরভর নিকাশি নালা পরিষ্কার ব্যবস্থা তো আমরা করছিই। আগামী দিনে শহরবাসীকে বৃষ্টির জমা জলে কষ্ট পেতে হবে না।