কর্মে অগ্রগতি হবে। চাকরিজীবীদের পদোন্নতি ও বদলির যোগ আছে। সৎজন সান্নিধ্যে মানসিক আনন্দ। ... বিশদ
জানা গিয়েছে, মুখ্যমন্ত্রীর তরফে সরকারি জায়গা দখল করে যেসব অবৈধ ব্যবসা গড়ে উঠেছে, সেগুলি মুক্ত করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। তার জন্য আপাতত এক মাস সময়ও দেওয়া হয়েছে। তাই সেই নির্দেশ মেনে রঘুনাথপুর পুরসভাও কাজ করছে। তাই আপাতত অন্যান্য এলাকা না হাটিয়ে ৩ ও ৪ নম্বর ওয়ার্ড জুড়ে গড়ে ওঠা ফুটপাতটি দখল মুক্ত করতে চলেছে। সেখানে দোকানদারদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে, রাস্তার দুই পাশে ড্রেন রয়েছে। সেই ড্রেন ছেড়ে দিতে হবে। ড্রেনের ওপারে জায়গা থাকলে দোকান করা যাবে। ফলে ওই রাস্তায় বেশি জায়গা না থাকায় বেশিরভাগ দোকানকে উঠে যেতে হচ্ছে।
চেয়ারম্যান বলেন, ফুটপাত রাস্তাটি রঘুনাথপুর শহরের জন্য অত্যন্ত প্রয়োজনীয়। তবে রাস্তাটি দীর্ঘদিন ধরে বেহাল হয়ে পড়ে রয়েছে। অন্যদিকে রাস্তার জায়গা দখল করে দু’পাশজুড়ে প্রচুর দোকানপাট গড়ে উঠে। ফলে রাস্তাটি সংকীর্ণ হয়ে পড়েছিল। ওই রাস্তায় নতুন করে কাজ করা হচ্ছে। রাস্তাটি চওড়া করা হবে। পুরসভার যতটি রাস্তা আছে, সেখান থেকে দোকানপাট হটিয়ে দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। বিষয়টি নিয়ে পুরসভার তরফ থেকে আগাম মাইকিং করা হয়েছে। তাই আপাতত ওই ফুটপাত এলাকা থেকে উঠে যাওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। বাকি ফুটপাতগুলোর বিষয়ে পরবর্তী যেমন নির্দেশ আসবে, সেইমতো কাজ হবে। যেসব দোকানদার তাঁদের দোকান তুলবেন না, মেশিন দিয়ে সেই দোকানগুলি ভেঙে দেওয়া হবে। বিষয়টি নিয়ে জেলা প্রশাসনকে জানানো হয়েছে। দোকানদারদের একাংশ বলেন, দীর্ঘদিন ধরে ব্যবসা করছিলাম। এখন উঠে যেতে হচ্ছে। খুব চিন্তায় আছি। জানি না কী হবে, কীভাবে সংসার চলবে।
কংগ্রেস শহর সভাপতি তারকনাথ পরামাণিক বলেন, উচ্ছেদকারী দোকানদারদের জন্য পুরসভার ভাবনা চিন্তা করার প্রয়োজন রয়েছে। পুরসভার উচিত তাদের জন্য বিকল্প ব্যবস্থা করা। চেয়ারম্যান বলেন, বিকল্প ব্যবস্থা নিয়ে চিন্তাভাবনা করা হচ্ছে।