গুরুত্বপূর্ণ কাজে সাফল্য। আর্থিক ও বিদ্যাবিষয়ে দিনটি শুভ। শুত্রুভাবাপন্নদের এড়িয়ে চলুন। ... বিশদ
এই হাইস্কুলে পানাগড় ছাড়াও আশপাশের এলাকা থেকে বহু হিন্দিভাষী ছেলেমেয়ে ভর্তি হয়। একসময় উচ্চমাধ্যমিকে বিজ্ঞান, কলা ও বাণিজ্য-তিনটি বিভাগের পড়াশোনাই এই স্কুলে হতো। শিক্ষকের অভাবে বিজ্ঞান বিভাগ আগেই বন্ধ হয়ে গিয়েছে। এবার কলা ও বাণিজ্য বিভাগে ভর্তির জন্যও বিজ্ঞপ্তি দেওয়া হয়নি। স্থানীয় বাসিন্দা ধর্মেন্দ্র শর্মা বলেন, এমনিতেই হিন্দিভাষী স্কুল এলাকায় কম। তারপরে অন্য স্কুলে গিয়ে নম্বর কম থাকলে পড়ুয়াদের ভর্তির সুযোগ পেতে সমস্যা হবে।
কাঁকসার কংগ্রেস নেতা পূরব বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, অভিভাবকরা খুব চিন্তায় ছিলেন। আমরা স্কুলে স্মারকলিপি দিয়েছিলাম। বিজেপি নেতা রমন শর্মা বলেন, ওই স্কুলে মাধ্যমিক স্তরের পড়াশোনার হালও খারাপ হচ্ছে। বিষয়টি নিয়ে দফায় দফায় স্কুল কর্তৃপক্ষকে বলা হয়েছে। কিন্তু লাভ হয়নি।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক স্থানীয় এক বাসিন্দা বলেন, স্কুলের পুকুরে মাছ চাষ ও কমিউনিটি সেন্টার থেকে বার্ষিক যা আয় হয়, তা থেকেই অস্থায়ী শিক্ষকদের বেতন দেওয়া যায়। এব্যাপারে স্কুল কর্তৃপক্ষের সঠিক উদ্যোগের প্রয়োজন।