বিদ্যার্থীদের মানসিক উদ্বেগ বৃদ্ধি পাবে। পঠন-পাঠনে আগ্রহ কম থাকবে। কর্মলাভের সম্ভাবনা আছে। ব্যবসায় যুক্ত হলে ... বিশদ
চিঠিতে দলের তরফে জানানো হয়েছে, লোকসভা নির্বাচনের ফল ঘোষণার পর থেকে বিজেপি ও সিপিএমের কর্মীরা বিভিন্ন জায়গায় কাটমানি আদায়ের নাম করে শাসাচ্ছে। এমনকী, মারধর পর্যন্ত করা হচ্ছে। কাটমানি আদায়ের নাম করে জোর-জুলুম করা হচ্ছে। বাড়িতে চড়াও হওয়ার ঘটনাও ঘটছে। গোপগন্তার-২, মহেশডাঙা ক্যাম্প উত্তর, দলুইবাজার, জুঝারপুর প্রভৃতি এলাকায় অশান্তির পরিবেশ তৈরি করা হয়েছে। প্রশাসন ঠিকমতো ব্যবস্থা না নেওয়ায় অভিযুক্তরা প্রশ্রয় পাচ্ছে এবং বেপরোয়া হয়ে উঠছে। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই নেশাগ্রস্ত কিছু লোক ও বিরোধী দলের কর্মীরা হামলা চালাচ্ছে। প্রতিশোধ মেটানোর জন্যও আক্রমণের ঘটনা ঘটছে। কাউকে গাছে দড়ি দিয়ে বেঁধে রাখা হচ্ছে। তৃণমূল কংগ্রেসের পার্টিঅফিসে অঞ্চল সভাপতি ও দলের নেতা-কর্মীদের শারীরিকভাবে নিগ্রহ করা হচ্ছে। গোপগন্তার-২ পঞ্চায়েতের প্রধান অঞ্জলি মালিকের স্বামীকে ২৭ জুন পার্টিঅফিসে মারধর করা হয়। ঘটনায় অভিযুক্তরা এলাকায় দাপিয়ে বেড়াচ্ছে। অথচ ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে না। বিভিন্ন ক্ষেত্রে অনিয়ম ও দুর্নীতি সম্পর্কে তদন্ত সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার দাবিও জানানো হয়েছে দলের তরফে।
মেমারি-১ ব্লক তৃণমূল কংগ্রেসের সভাপতি মধুসূদন ভট্টাচার্য বলেন, বিভিন্ন জায়গায় আমাদের দলের লোকজনের উপর সিপিএম ও বিজেপির লোকজন হামলা চালাচ্ছে। আইন নিজেদের হাতে তুলে নিচ্ছে কিছু লোক। এর ফলে এলাকার শান্তি-শৃঙ্খলা নষ্ট হচ্ছে। কারও অভিযোগ থাকলে বিডিওর কাছে তা জানাতে পারেন। এনিয়ে প্রচারের জন্য বিডিওর কাছে দাবি জানানো হয়েছে।
বিডিও বিপুলকুমার মণ্ডল বলেন, চিঠি পেয়েছি। এবিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।