কর্মে অগ্রগতি হবে। চাকরিজীবীদের পদোন্নতি ও বদলির যোগ আছে। সৎজন সান্নিধ্যে মানসিক আনন্দ। ... বিশদ
তৃণমূল চা বাগান শ্রমিক ইউনিয়নের কেন্দ্রীয় কমিটির সহ সভাপতি তবারক আলি বলেন, বাগান কর্তৃপক্ষ যেভাবে শ্রমিকদের মজুরি বন্ধ করে দিচ্ছে তা সঠিক নয়। কাজ করেও মজুরি না পাওয়ায় বাধ্য হয়েই শ্রমিকরা এদিন পথে নেমে আন্দোলনে শামিল হয়েছেন। বাগান কর্তৃপক্ষ প্রাপ্য মজুরি দিলেই সমস্যা মিটে যাবে।
এদিন শ্রমিকরা সকাল ৯টা থেকে ভারত-ভুটান সড়ক অবরোধ শুরু করেন। টানা চার ঘণ্টা অবরোধ চলে। অবরোধের জেরে আটকে পড়ে দু’দেশের বহু গাড়ি। অবরোধের খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে আসে চামুর্চি ফাঁড়ির পুলিস। আসেন ধূপগুড়ি মহকুমা পুলিস আধিকারিক গিলসেন লেপচা, বানারহাট থানার আইসি সহ বিশাল পুলিস বাহিনী। চা বাগান কর্তৃপক্ষের সঙ্গে বৈঠকে বসেন পুলিস আধিকারিকরা। পরে আশ্বাস পেয়ে শ্রমিকরা পথ অবরোধ তুলে নেন। চা বাগানের ম্যানেজার সৌমেন দাস বলেন, বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে। তাঁদের নির্দেশ পেলেই পরবর্তীতে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
বিক্ষোভরত শ্রমিকরা জানিয়েছেন, কাজ করলেও গত দু’মাস ধরে মজুরি পাচ্ছি না। পরিবার নিয়ে সমস্যায় পড়েছি। আমাদের দাবি, অবিলম্বে বকেয়া টাকা মিটিয়ে দেওয়া হোক। বানারহাটের বিডিও নিরঞ্জন বর্মন বলেন, আমি বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানিয়েছি। আগামী মঙ্গলবার এনিয়ে একটি বৈঠক করা হবে। আশা করছি সমস্যা মিটে যাবে।