কর্মে অগ্রগতি হবে। চাকরিজীবীদের পদোন্নতি ও বদলির যোগ আছে। সৎজন সান্নিধ্যে মানসিক আনন্দ। ... বিশদ
বিজেপির জেলা কার্যালয়ে অগ্নিমিত্রা বলেন, নির্যাতিতা বিজেপির সংখ্যালঘু মোর্চার একজন কার্যকর্তা। তাঁকে বিবস্ত্র করে মারধর করা হয়েছে। জামাকাপড় কাঁচি দিয়ে কেটে পুকুরে ফেলে দেওয়া হয়েছে। এতে জামিন অযোগ্য ধারা দেওয়া উচিত ছিল। পুলিস সেখানে জামিন যোগ্য ধারা দিয়েছে। পুলিস নির্যাতিতার কোনও বক্তব্য নেয়নি। নিজেদের মতো করে ধারা দিয়ে দিচ্ছে? আমাদের রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার নির্যাতিতার সঙ্গে কথা বলেছেন। চিকিৎসার দিক থেকে যা যা দরকার করা হবে। আইনের দিক থেকেও সবকিছু করা হবে। আমরা এর শেষ দেখে ছাড়ব।
তৃণমূলের রাজ্য মুখপাত্র পার্থপ্রতিম রায় বলেন, যে ঘটনা ঘটেছে সেটি পোস্ট পোল ভায়োলেন্স নয়। পারিবারিক বিবাদ। পুলিস ঘটনার তদন্ত করছে। এর সঙ্গে রাজনীতির যোগ নেই। বিজেপি রাজনীতি করার জন্য সেখানে গিয়েছে। কোচবিহারে হেরেছে, সারা বাংলায় খারাপ ফল করেছে। তাই এধরনের বিষয়কে সামনে রেখে তারা রাজনীতি করার চেষ্টা করছে।
জেলার অতিরিক্ত পুলিস সুপার কৃষ্ণগোপাল মিনা বলেন, ঘোকসাডাঙা থানার এক মহিলার পারিবারিক সমস্যাকে নিয়ে পরিবারের লোকজনের সঙ্গে বিবাদ হয়। এই ঘটনায় পুলিস ২৪ ঘণ্টার মধ্যে সাত জনকে গ্রেপ্তার করে। অভিযোগে ১০ জনের নাম ছিল। বাকিদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা করা হচ্ছে। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে সোস্যাল মিডিয়ায় অনেক ধরনের বিষয় সামনে আসছে। আমরা অনুরোধ করব নাগরিকরা যেন এই ধরনের মিথ্যা খবর বা গুজবে বিশ্বাস না করেন। নির্যাতিতার চিকিৎসার দিকে আগে নজর দিতে হয়। তাঁরও বক্তব্য নেওয়া হবে। আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। অভিযোগের ভিত্তিতেই ধারা দেওয়া হয়েছে। এই ঘটনার নির্দিষ্ট তদন্ত হবে। কোনও ধারা যুক্ত করতে হলে তাও করা হবে।