দীর্ঘকাল ধরে চলা সম্পত্তি মামলায় বিজয়। যাচাই না করে সম্পত্তি ক্রয় বা আর্থিক লেনদেনে ক্ষতির ... বিশদ
ইসলামপুর দমকল কেন্দ্র জানিয়েছে, রাজ্যের নির্দেশে বিভিন্ন হাসপাতাল, শপিংমল, থানা, ফ্যাক্টরি, কারখানা, রাইসমিল সহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে অগ্নিনির্বাপণ বিষয়ে সচেতনতা শিবির হচ্ছে। দমকল কেন্দ্রগুলির নিজ নিজ এলাকায় আধিকারিকরা এমন শিবির করছেন। সেইসঙ্গে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের আগুন নেভানোর পরিকাঠামোও খতিয়ে দেখা হচ্ছে। ইসলামপুর ও গোয়ালপোখর দমকল কেন্দ্র সূত্রে জানা গিয়েছে, ইতিমধ্যেই বেশকিছু হাসপাতাল, রাইসমিল, চা ফ্যাক্টরিতে আগুন নেভানোর পরিকাঠামো খতিয়ে দেখা হয়েছে, সেখানকার কর্মীদের সচেতন করা হয়েছে।
ইসলামপুর দমকল কেন্দ্রের আধিকারিক অপূর্ব দাস বলেন, ইসলামপুর সুপার স্পেশালিটি ও মহকুমা হাসপাতালের ফায়ার সেফটি সার্টিফিকেট নেই। মহকুমা হাসপাতালে আগুন নেভানোর জন্য যে পরিকাঠামো ছিল তা বহু পুরনো। সেখানকার মেশিনপত্রও অকেজো হয়ে আছে। সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে আগুন নেভানোর পরিকাঠামো থাকলেও ফায়ার সেফটি সার্টিফিকেট তারা নেয়নি। গোয়ালপোখর দমকল কেন্দ্রের আধিকারিক নীলমাধব দাস বলেন, লোধন ও চাকুলিয়া ব্লক প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্রেরও একই অবস্থা।
ইসলামপুর হাসপাতালের রোগীকল্যাণ সমিতির চেয়ারম্যান কানাইয়ালাল আগরওয়াল বলেন, সমিতির পরবর্তী বৈঠকে এ বিষয়ে আলোচনা করে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া হবে।
হাসপাতালে ইন্ডোর ও আউটডোরে চিকিৎসা করতে আসা রোগীরা বলেন, সরকারি নিয়ম অনুসারে হাসপাতাল, নার্সিংহোম সহ বড় ভবনে অগ্নিনির্বাপণ সংক্রান্ত পরিকাঠামো গড়া দরকার। ফায়ার সেফটি সার্টিফিকেট রাখা বাধ্যতামূলক। কিন্তু, তারপরেও সরকারি হাসপাতালেই সেই নিময় মানা হচ্ছে না। বহু মানুষ সরকারি স্বাস্থ্য পরিষেবা নেওয়ার জন্য হাসপাতালে আসে, ভর্তি থাকে।