কর্মে অগ্রগতি হবে। চাকরিজীবীদের পদোন্নতি ও বদলির যোগ আছে। সৎজন সান্নিধ্যে মানসিক আনন্দ। ... বিশদ
অন্যদিকে, শুক্রবার ঝাড়খণ্ডের হাজারিবাগের একটি স্কুলের প্রিন্সিপাল ও ভাইস প্রিন্সিপালকে গ্রেপ্তার করেছে সিবিআই। একইসঙ্গে গ্রেপ্তার হয়েছেন একটি হিন্দি সংবাদপত্রের সাংবাদিককেও। প্রশ্নপত্র ফাঁসের তদন্তের শুরু থেকেই হাজারিবাগের ওয়েসিস স্কুলের নাম উঠে এসেছিল। স্কুলের প্রিন্সিপাল এহসানুল হক ছিলেন নিটের দায়িত্বে থাকা এনটিএ-র সিটি কোঅর্ডিনেটর। ভাইস প্রিন্সিপাল ইমতিয়াজ আলমকে অবজার্ভার ও ওয়েসিস স্কুলের সেন্টার কোঅর্ডিনেটরের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল। এহসানুল সিটি কোঅর্ডিনেটর হওয়ার সুবাদে ৫ মে, পরীক্ষার দিন, হাজারিবাগ সহ চারটি জেলার পরীক্ষাকেন্দ্রে গিয়েছিলেন। তাঁর ভূমিকা নিয়ে আগেও সন্দেহ প্রকাশ করেছিল বিহার পুলিসের আর্থিক দুর্নীতি শাখা। অন্যদিকে, সিবিআই জানিয়েছে, জামালুদ্দিন আনসারি নামে ওই সাংবাদিক প্রশ্ন ফাঁসের সময় ইমতিয়াজ ও এহসানুলকে সাহায্য করেছিলেন বলে অভিযোগ। এর পাশাপাশি হাজারিবাগের আরও পাঁচজনকে জেরা করা হচ্ছে। এখনও পর্যন্ত সিবিআই ছয়টি এফআইআরের ভিত্তিতে তদন্ত চালাচ্ছে। নিট দুর্নীতির তদন্তভার হাতে আসার পর একটি এফআইআর দায়ের করেছিল সিবিআই। বাকি পাঁচটি এফআইআর বিহার, গুজরাত ও রাজস্থানে দায়ের হয়েছিল। গত বৃহস্পতিবার বিহার থেকে দুজনকে গ্রেপ্তার করেছিল সিবিআই।