কর্মে অগ্রগতি হবে। চাকরিজীবীদের পদোন্নতি ও বদলির যোগ আছে। সৎজন সান্নিধ্যে মানসিক আনন্দ। ... বিশদ
বিভিন্ন চিকিৎসক সংগঠনের পাশাপাশি অনির্বাণবাবুর সহকর্মী, তাঁর প্রথম পক্ষের স্ত্রীও তড়িঘড়ি দেহ সৎকার নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন। গত ফেব্রুয়ারি মাসে অনির্বাণবাবু দ্বিতীয় বিয়ে করেছিলেন। বহরমপুরের ইন্দ্রপ্রস্থ এলাকায় শ্বশুরবাড়িতেই তিনি তাঁর দ্বিতীয়পক্ষের স্ত্রী’র সঙ্গে থাকতেন। এই স্ত্রী নিজেও চিকিৎসক। মঙ্গলবার সাতসকালে সেখানেই তাঁর নিথর দেহ উদ্ধার হয়। অনির্বাণবাবুর দেহটি ময়নাতদন্ত না করে কেন তড়িঘড়ি দাহ করা হল, তা নিয়ে নানা মহল থেকে প্রশ্ন উঠতেই নড়েচড়ে বসে পুলিস। বৃহস্পতিবার রাতে বহরমপুর থানার পুলিস অনির্বাণবাবুর শ্বশুর-শাশুড়ির পাশাপাশি স্ত্রীকে ডেকে পাঠায়। কিন্তু শারীরিক ও মানসিকভাবে ভেঙে পড়ায় তাঁর স্ত্রী থানায় আসেননি।
পুলিস জানিয়েছে, চিকিৎসকের মৃত্যু নিয়ে কোনও অভিযোগ দায়ের হয়নি। তা সত্ত্বেও মৃত্যুর প্রকৃত ঘটনা জানার জন্য চিকিৎসকের শ্বশুর ও শাশুড়িকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে। তাঁদের বাড়িতে গিয়েও কথা বলেছে পুলিস।