কর্মক্ষেত্রে সহকর্মীর ঈর্ষার কারণে সম্মানহানি হবে। ব্যবসায়ীদের আশানুরূপ লাভ না হলেও মন্দ হবে না। দীর্ঘ ... বিশদ
দুপুর থেকে টানা কন্ট্রোল রুমে বসেই একের পর এক জেলাশাসকের সঙ্গে কথা বলেন তিনি। কখনও মুখ্যসচিবের ফোনে, কখনও নিজের ফোনে যোগাযোগ করেন পূর্ব মেদিনীপুরের জেলাশাসক পার্থ ঘোষ, দক্ষিণ ২৪ পরগনার জেলাশাসক পি উল্গানাথন এবং উত্তর ২৪ পরগনার জেলাশাসক চৈতালি চক্রবর্তীর সঙ্গে। কথা বলেন মন্ত্রী শুভেন্দু অধিকারী, সুন্দরবন উন্নয়ন মন্ত্রী মন্টুরাম পাখিরা, পুরমন্ত্রী তথা কলকাতা কর্পোরেশনের প্রশাসক ফিরহাদ হাকিমের সঙ্গে। ফিরহাদ হাকিমকে মুখ্যমন্ত্রী নির্দেশ দেন, এখনই পুরকর্মীদের গাছ কাটতে যেতে হবে না। পরিস্থিতির উপর নজর রাখো। কন্ট্রোল রুমে বসেই মুখ্যমন্ত্রী নির্দেশ দেন ঘূর্ণিঝড় প্রভাবিত জেলাগুলোর বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ করে দেওয়ার জন্য। মানুষের জীবন আগে, কোনও ঝুঁকি নিয়ে কাজ করতে হবে না। কিছুক্ষণ পরপরই সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত দক্ষিণ ২৪ পরগনার জেলাশাসকের কাছ থেকে আপডেট নিতে থাকেন তিনি। জেলাশাসক উল্গানাথনকে তাঁর নির্দেশ, ঝড় চলে গেলেও কেউ যেন বাইরে বের না হয় সেটা দেখতে হবে। ঘূর্ণিঝড় যখন দক্ষিণ ২৪ পরগনার সাগরে আছড়ে পরে, সেই সময় ভাটা চলছিল। ফলে জলোচ্ছ্বাসের যে আশঙ্কা ছিল সেটা কিছুটা কেটেছে বলে মনে হলেও, মুখ্যমন্ত্রী সতর্ক করেন, ঝড় চলবে প্রায় চার ঘণ্টা। ফলে জোয়ার আসলে সতর্ক থাকতে হবে। রাত সাড়ে ১১টা নাগাদ নবান্ন থেকে বেরোন তিনি।