কর্মে অগ্রগতি হবে। চাকরিজীবীদের পদোন্নতি ও বদলির যোগ আছে। সৎজন সান্নিধ্যে মানসিক আনন্দ। ... বিশদ
দপ্তর সূত্রে জানা গিয়েছে, অন্তত ১১টি জেলায় অনুমোদিত সুস্বাস্থ্য কেন্দ্রের কাজ শুরু হয়নি। এক আধিকারিক বলেন, ‘দু’ধরনের সুস্বাস্থ্য কেন্দ্রের অনুমোদন দেওয়া হয়েছিল বিভিন্ন জেলায়। পূর্ব বর্ধমানে ৪৬টি সুস্বাস্থ্য কেন্দ্রের অনুমোদন দেওয়া হলেও ৩২টির কাজ শুরু করা যায়নি। দক্ষিণ দিনাজপুরে ৩২টির মধ্যে ১৪টি ক্ষেত্রে কাজ শুরু হয়নি এখনও। পশ্চিম বর্ধমানের ১৪টির মধ্যে ১২টির কাজ বাকি আছে। বীরভূমে অনুমোদিত ১৪টির মধ্যে একটিরও কাজ এখনও শুরু হয়নি বলে জানিয়েছে স্বাস্থ্যদপ্তর।
কেন কাজ শুরু করতে এই বিলম্ব? স্বাস্থ্যভবনের কাছে আসা রিপোর্টে বলা হয়েছে, মূলত জমি সংক্রান্ত জটের কারণেই এই সমস্যা। এছাড়া বেশ কিছু স্থানীয় সমস্যাও রয়েছে। তবে আর এসব নিয়ে ভাবতে রাজি নয় দপ্তর। তারা জেলাগুলিকে স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছে, যত দ্রুত সম্ভব সমস্যার সমাধান করে অনুমোদিত সুস্বাস্থ্য কেন্দ্রের কাজ শুরু করে দিতে হবে। সূত্রের খবর, জনসংখ্যা বৃদ্ধির কারণে সুস্বাস্থ্য কেন্দ্রের সংখ্যা বাড়ানো হচ্ছে। যেসব জায়গায় স্বাস্থ্যদপ্তর ভবন নির্মাণের ছাড়পত্র দিলেও কাজ শুরু হয়নি, সেখানকার মানুষজনের সমস্যার সুরাহা হচ্ছে না। চিকিৎসার জন্য তাঁদের হয় অনেকটা দূরে যেতে হচ্ছে, অথবা আশপাশের বেসরকারি হাসপাতালে বাড়তি টাকা দিয়ে পরিষেবা নিতে হচ্ছে। এসব কথা মাথায় রেখেই ওই জেলাগুলিকে আবারও সতর্ক করে দিয়েছে স্বাস্থ্যদপ্তর।