কর্মে অগ্রগতি হবে। চাকরিজীবীদের পদোন্নতি ও বদলির যোগ আছে। সৎজন সান্নিধ্যে মানসিক আনন্দ। ... বিশদ
কিন্তু বিয়ের পর থেকেই বিভিন্ন কারণে ওই বধূর সঙ্গে বিবাদ শুরু হয় শ্বশুরবাড়ির লোকজনের। শুক্রবার রাতে ওই বধূ গলায় ফাঁস লাগিয়ে আত্মহত্যা করেন। সকালে পরিবারের তরফে তাঁকে পাণ্ডুয়া গ্রামীণ হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসকরা তাঁকে মৃত বলে ঘোষণা করেন।মেয়েকে আত্মহত্যায় প্ররোচনা দেওয়া হয়েছে বলে পাণ্ডুয়া থানায় অভিযোগ করেন সীমার বাবা বাবলু বাউল দাস। তদন্ত নেমে পুলিস বধূর ভাসুর কিশোর বাউল দাস, শ্বশুর কুশ বাউল দাস এবং শাশুড়ি দিপালী বাউল দাসকে গ্রেপ্তার করে। বধূর দেহ ময়নাতদন্তের জন্য পাঠায় পুলিস।