কর্মে অগ্রগতি হবে। চাকরিজীবীদের পদোন্নতি ও বদলির যোগ আছে। সৎজন সান্নিধ্যে মানসিক আনন্দ। ... বিশদ
আগের ম্যাচে ফিনিশারের অভাবে ভুগেছে ব্রাজিল। প্যারাগুয়ের বিরুদ্ধে দ্রুত লক্ষ্যভেদের ভাবনায় ৪-২-৩-১ ফর্মেশনে দল সাজান ব্রাজিল কোচ। রাফিনহার পরিবর্তে প্রথম এগারয় জিরোনার উইং হাফ স্যাভিনহোকে খেলানো হয়। আক্রমণাত্মক ফুটবলের স্ট্র্যাটেজি শুরুতে অবশ্য কাজে আসেনি। বরং গুটিয়ে না থেকে পাল্টা আক্রমণে এসে ব্রাজিলকে চমক দেয় প্যারাগুয়ে। এরই মধ্যে ৩০ মিনিটে পেনাল্টি বাইরে মেরে গ্যালারির উদ্বেগ আরও বাড়িয়ে দেন পাকুয়েতা। চাপের প্রেসার কুকার থেকে দলকে টেনে বার করলেন ভিনিসিয়াস জুনিয়র। চালু সমালোচনা, রিয়ালের জার্সিতে ভিনি কাচ কাটা হিরে। জাতীয় দলের সেই পারফরম্যান্স কোথায়? প্যারাগুয়ের বিরুদ্ধে শুরু থেকেই বাড়তি তাগিদ দেখালেন তিনি। ৩৫ মিনিটে পাকুয়েতার সঙ্গে ওয়ান-টু খেলে আগুয়ান গোলরক্ষকের পাশ দিয়ে জাল কাঁপান ভিনিসিয়াস (১-০)। সেলিব্রেশনেই বোঝা গেল, কতটা তেতে ছিলেন তিনি। ৪৩ মিনিটে ইনসাইড-আউটসাইড করে প্যারাগুয়ে বক্সে ঢুকে পড়েন রডরিগো। তাঁর শট গোলকিপার রুখলে ফিরতি বল গোলে ঠেলেন স্যাভিনহো (২-০)। দিশাহারা প্যারাগুয়ে রক্ষণ কিছু বোঝার আগেই ফের আঘাত হাতে ব্রাজিল। এক্ষত্রে বল তাড়া করার পুরস্কার পেলেন ভিনিসিয়াস (৩-০)। ১৫ মিনিটের ছোট্ট স্পেলে পাসিং ফুটবলের ফুলঝুরি সাম্বা ফুটবল সমর্থকদের বড় প্রাপ্তি।
বিরতির পর কিছুটা গা ঝাড়া দেয় প্যারাগুয়ে। ৪৮ মিনিটে বাঁ পায়ের দুরন্ত শটে ব্যবধান কমান আলদেরেতে (৩-১)। তবে লাভের লাভ কিছু হয়নি। ৬৫ মিনিটে স্পটকিক থেকে জাল কাঁপাতে ভুল হয়নি পাকুয়েতার (৪-১)। ৮১ মিনিটে ফাউল করে লাল কার্ড দেখেন প্যারাগুয়ের কিউবাস।