কর্মে অগ্রগতি হবে। চাকরিজীবীদের পদোন্নতি ও বদলির যোগ আছে। সৎজন সান্নিধ্যে মানসিক আনন্দ। ... বিশদ
রানাঘাট শহরের ফুটপাতগুলি ক্রমেই হকারদের দখলদারিতে চলে যাচ্ছে। শহরের ব্যস্ততম এলাকা জিএনপিসি রোড, সুভাষ অ্যাভেনিউ, স্বামী বিবেকানন্দ সরণী, ওল্ড বহরমপুর রোডের মতো এলাকায় ফুটপাতগুলি দখলদারি মুক্ত করতে প্রাথমিক পর্যায়ে প্রচারের কাজ শুরু করেছে পুর কর্তৃপক্ষ। প্রচারের জন্য দু’টি টোটোকে কাজে লাগানো হয়েছে। রেলের পশ্চিম পাড়ে থাকা ১৩টি ওয়ার্ডে দিনভর একটি টোটোয় চেপে প্রচারের কাজ করেন পুরসভার কর্মীরা। পাশাপাশি রেলের পূর্বপাড়ের বাকি সাতটি ওয়ার্ডেও একইভাবে প্রচারের কাজ চলছে পূর্ব পাড়ের বাকি আটটি ওয়ার্ডেও।
পুরসভা সূত্রে জানা গিয়েছে, আগামী একমাস ফুটপাত দখল করে রাখা ব্যবসায়ীদের বুঝিয়ে দখলমুক্ত করার প্রাথমিক কাজ চলবে। এরপর জবরদখলে রাখা ফুটপাত পরিষ্কারের কাজ করবে খোদ পুরসভাই। পুর কর্তৃপক্ষের দাবি, দীর্ঘদিন ধরে যাঁরা ফুটপাত দখল করে ব্যবসা করে আসছেন, তাঁদের পুরনো জায়গায় ফিরে যাওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি নতুন ব্যবসায়ীদের পুনর্বাসন দেওয়ার ভাবনাও করছে পুরসভা। সেই জন্য দ্বিতীয় পর্যায়ে রানাঘাট শহরে কর্মতীর্থ স্টল তৈরি করার পরিকল্পনাও শুরু হয়েছে। রানাঘাট পুরসভার চেয়ারম্যান কোশলদেব বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, আমাদের প্রাথমিক লক্ষ্য রানাঘাট শহরকে হকারমুক্ত করা। কিন্তু কারও রুজিরুটি কেড়ে নেওয়া চলবে না। নতুন কর্মতীর্থ স্টলের জায়গা ইতিমধ্যেই চিহ্নিত হয়ে গিয়েছে। এজন্য ডিপিআর তৈরির কাজ চলছে।