কর্মে অগ্রগতি হবে। চাকরিজীবীদের পদোন্নতি ও বদলির যোগ আছে। সৎজন সান্নিধ্যে মানসিক আনন্দ। ... বিশদ
শনিবার সকালে রশিদপুরের বাসিন্দা শেখ মকবুল ও শেখ হাব্বুর ২ টি করে ৪টি ঘর এবং শেখ আলম ও শেখ হাবুলের দুটি দোকান তলিয়ে যায়। কয়েকশো বিঘা আবাদি জমি ইতিমধ্যে নদীর গ্ৰাসে। গৃহহীন পরিবারগুলি স্থানীয় রশিদপুর প্রাথমিক বিদ্যালয়ে আশ্রয় নিয়েছে। তলিয়ে যাওয়ার আশঙ্কায় আরও বেশ কিছু বাড়ি। ঘরবাড়ি রক্ষা করতে না পারলেও ঘরের জিনিসপত্র বাঁচাতে মরিয়া গ্রামবাসীরা। ভাঙন মোকাবিলায় প্রশাসন এখনও পর্যন্ত কোনও ব্যবস্থা না নেওয়ায় ক্ষোভ বাড়ছে এলাকায়। বিডিও তাপসকুমার পাল অবশ্য বলেন,আমরা পরিস্থিতির দিকে সারাক্ষণ নজর রাখছি। সোমবার এলাকায় যাব। দুর্গতদের ত্রাণ দেওয়া হয়েছে। দুর্গতদের আপাতত স্কুলে থাকার ব্যবস্থা করা হয়েছে। পুনর্বাসনের বিষয়টি দেখা হবে।
আশ্রয় হারিয়ে কান্নায় ভেঙে পড়েছেন হাবুলরা। বলছেন, বাড়িটা নদীতে তলিয়ে গেল। আশ্রয়টুকুও নেই। পুনর্বাসনের দাবি তুলেছেন ক্ষতিগ্রস্তরা।
গ্রামবাসী মহম্মদ আকাশ, শেখ সুকরা, শেখ কাশিমরা বলেন, ভাঙন রোধে সরকার এখনও পর্যন্ত কোনও উদ্যোগ নেইনি। সরকারের পক্ষ থেকে কোনও স্থায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে না। এইভাবে ভাঙন চলতে থাকলে আমরা বাড়িঘর বাঁচাতে পারব না। • নিজস্ব চিত্র।