কর্মে অগ্রগতি হবে। চাকরিজীবীদের পদোন্নতি ও বদলির যোগ আছে। সৎজন সান্নিধ্যে মানসিক আনন্দ। ... বিশদ
জুনিয়র চিকিত্সকদের দাবি, এই ঘটনায় অভিযুক্তদের গ্রেপ্তার না করা হলে আন্দোলন জারি থাকবে। তবে, এদিন আউটডোর বন্ধ রাখলেও জরুরি পরিষেবা স্বাভাবিক ছিল।
রায়গঞ্জ মেডিক্যালের জুনিয়র চিকিত্সক ঋত্বিক কুন্ডু বলেন, যাঁদের আমরা পরিষেবা দিয়ে থাকি, তাঁদের কাছ থেকে দুর্ব্যবহার একেবারেই কাম্য নয়। আমাদের নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করার পাশাপাশি অভিযুক্তদের দ্রুত গ্রেপ্তার করা হোক।
ঘটনায় অন্যতম অভিযুক্ত জেলা তৃণমূলের সভানেত্রী চৈতালী ঘোষ সাহা এদিন রায়গঞ্জ জেলা আদালতে আত্মসমর্পণ করেন। তাঁর জামিন মঞ্জুর করেন বিচারক। রায়গঞ্জ জেলা আদালতের সরকারি আইনজীবী শুভদীপ মুখোপাধ্যায় বলেন, চিকিৎসককে মারধরের ঘটনায় অন্যতম অভিযুক্ত চৈতালী ঘোষ সাহা আদালতে আত্মসমর্পণ করলে তাঁকে জামিন দেয় আদালত।
জুনিয়র চিকিত্সকদের দু’দিন ধরে আন্দোলনের জেরে শনিবার ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠেন অনেকে। ইটাহারের বাসিন্দা আব্দুল বারেক তাঁর আত্মীকে নিয়ে এদিন আউটডোরে দেখাতে এসেছিলেন। খোলা না পেয়ে দীর্ঘক্ষণ অপেক্ষা করতে দেখা যায় তাঁকে। আব্দুল বারেক বলেন, ইউএসজি করাতে এসে কাউকে না পেয়ে সমস্যা হয়েছে।
রায়গঞ্জ মেডিক্যালে প্রতিদিন দু’হাজারের বেশি রোগী আউটডোরে পরিষেবা নিয়ে থাকেন। এভাবে হাসপাতাল স্তব্ধ করে দেওয়া অমানবিক বলে মন্তব্য করেন রোগীর আত্মীয়রা।
মেডিক্যালের এমএসভিপি প্রিয়ঙ্কর রায় বলেন, আন্দোলন বন্ধ করেননি জুনিয়র চিকিত্সকরা। আন্দোলন প্রত্যাহার করার জন্য তাঁদের সঙ্গে কথা বলছি। নিজস্ব চিত্র।