কর্মে অগ্রগতি হবে। চাকরিজীবীদের পদোন্নতি ও বদলির যোগ আছে। সৎজন সান্নিধ্যে মানসিক আনন্দ। ... বিশদ
প্রি প্রাইমারিতে ছবি ও ভিডিওর মাধ্যমে শিক্ষাদানে ৩ থেকে ৬ বছরের শিশুদের আগ্রহ বাড়বে বলে মনে করছেন জেলার প্রজেক্ট আধিকারিকরা। সক্ষম অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রে বৃষ্টির জল ধরে রেখে সব্জি চাষ, টিভি ও পরিস্রুত পানীয় জলের মেশিন থাকবে। টিভি কলকাতা থেকে সাপ্লাই হলেও বাকি কাজের জন্য বিডিওদের ফান্ড দিয়েছে রাজ্য সরকার। সেইমতো অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রগুলিতে প্রকল্পের কাজ শুরু হয়ে গিয়েছে। জেলার সমস্ত অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্র যাতে সক্ষম কেন্দ্রে রূপান্তর হয়, সেদিকে বিশেষ নজর দিচ্ছে জেলা প্রশাসন। এক মাসের মধ্যে সক্ষম অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রে পরিষেবা চালুর টার্গেট নিয়েছে দপ্তর।
হরিরামপুর ব্লক শিশু বিকাশ সংহতি দপ্তরের আধিকারিক ওয়াহিদ রহমান শেখ বলেন, রাজ্যের নির্দেশ অনুযায়ী জেলাজুড়ে সক্ষম অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্র গড়ার কাজ শুরু হয়েছে। পুষ্টি বাগান ও সব্জি চাষের জন্য বরাদ্দ হওয়ায় অঙ্গনওয়াড়ি কর্মী ও হেল্পাররা কাজ শুরু করেছেন। এখনও পর্যন্ত আর কোনও মেশিন আসেনি। পরিস্রুত পানীয় জলের ব্যবস্থাও করে দেওয়া হবে।