অত্যধিক পরিশ্রমে শারীরিক দুর্বলতা। বাহন বিষয়ে সতর্কতা প্রয়োজন। সন্তানের বিদ্যা-শিক্ষায় অগ্রগতি বিষয়ে সংশয় বৃদ্ধি। আধ্যাত্মিক ... বিশদ
এব্যাপারে মালদহ জেলা নির্বাচন দপ্তরের ভারপ্রাপ্ত আধিকারিক লিটন সাহা বলেন, প্রচারের সময় সভা বা মিছিলে করোনা সংক্রান্ত নিয়মাবলী মানা হচ্ছে কিনা সেব্যাপারে কঠোর নজরদারি চালানো হচ্ছে। কোনও কর্মসূচিতে তা মানা না হলে, জেলাশাসক তথা জেলা নির্বাচনী আধিকারিক সেই কর্মসূচি বন্ধ করে দিতে পারেন। কমিশনের পাঠানো নির্দেশিকায় জেলাশাসককে এই ক্ষমতা প্রদানের কথা বলা হয়েছে।
এদিকে, কমিশনের কড়াকড়ির জেরে মালদহের প্রার্থীরা কিছুটা বিড়ম্বনায় পড়েছেন। তাঁদের সামগ্রিক প্রচার কর্মসূচিতেই কাটছাঁট করতে হচ্ছে। কারণ দিনের অন্যান্য সময়ের মধ্যে সকাল ও রাতের পূর্ব নির্ধারিত কর্মসূচিগুলিকে নতুন করে সাজাতে হচ্ছে। এব্যাপারে ইংলিশবাজারের তৃণমূল প্রার্থী কৃষ্ণেন্দুনারায়ণ চৌধুরী বলেন, করোনা সংক্রান্ত কমিশনের যাবতীয় নির্দেশিকা আমরা মেনে চলব। তারজন্য প্রচারে কিছু কিছু রদবদল করতে হলেও হতে পারে।
জেলা প্রশাসনের এক আধিকারিক বলেন, আমাদের দেশে নির্বাচন মূলত গ্রীষ্মকালে হয়। নির্বাচনে প্রচারের গুরুত্ব অপরিসীম। গরমের চড়া রোদে প্রচার কম হয়। দুপুরে প্রার্থীরা সাধারণত বিশ্রাম নেন। ওই সময় কর্মী-সমর্থকরাও একটু জিরিয়ে নেন। ভোটাররা সেই সময় বাড়ির দরজায় খিল এঁটে বিশ্রাম নেন। প্রার্থীরা আমাদের কাছে মূলত সকালে ও সন্ধ্যায় প্রচারের অনুমতি নেন। বড় জনসভার ক্ষেত্রে অবশ্য আলাদা বিষয়। সেখানে বড় মাপের নেতারা মূলত দুপুরেই জনসভা করেন।