কর্মপ্রার্থীদের ক্ষেত্রে শুভ। যোগাযোগ রক্ষা করে চললে কর্মলাভের সম্ভাবনা। ব্যবসা শুরু করলে ভালোই হবে। উচ্চতর ... বিশদ
বহুদিন পর পাহাড়ে গুরুংয়ের সমর্থনে ওই পোস্টার দেখল পাহাড়বাসী। এই মুহূর্তে পাহাড়ের রাজনৈতিক পরিস্থিতি খুবই আশঙ্কাজনক। মোর্চার দুই অংশ বিনয় তামাংপন্থী ও গুরুংপন্থীদের মধ্যে রেষারেষি চলছে। জিএনএলএফও তাদের শক্তি প্রদর্শনের জন্য তৈরি হয়ে আছে। লোকসভা ও দার্জিলিং বিধানসভার উপ নির্বাচন পর পর দু’টি ভোটে বিজেপি জেতার পর পুলিস পাহাড়ে ফের বিমল গুরুংপন্থী ও জিনএলএফ কর্মী সমর্থকদের গ্রেপ্তার করছে। গত সোমবার গুরুংপন্থী মোর্চার সহ সভাপতি আর পি ওয়াইবাকে গ্রেপ্তার করে পুলিস। তারপরেই বিনয় তামাং ও পুলিস প্রশাসনের বিরুদ্ধে একতরফা কাজ করার অভিযোগ উঠেছে। এই ঘটনার জন্য এদিন পাহাড়ে পুলিসের বিরুদ্ধেও পোস্টার পড়েছে। আর পি ওয়াইবা গুরুংপন্থী মোর্চার সহ সভাপতি হলেও তিনি বর্তমানে রাজনীতিতে সক্রিয় ছিলেন না। যার জন্য গুরুংপন্থী ধৃত এই নেতা পাহাড়বাসীর সহানুভূতি পাচ্ছেন।
যদিও জিটিএ’র চেয়ারম্যান অনীত থাপা আর পি ওয়াইবার গ্রেপ্তারের বিরোধিতায় সরব হয়েছেন। ধৃত ওই নেতার মুক্তির দাবিও তুলেছেন তিনি। অনীত থাপা বলেন, আর পি ওয়াইবার গোর্খাল্যান্ডের দাবির মধ্যে কোনরকম অন্যায় নেই। গোর্খাল্যান্ডের আওয়াজ তোলার মধ্যে বেআইনি কিছু নেই। পাহাড়ের প্রতিটি মানুষের মনে গোর্খাল্যান্ডের স্বপ্ন বাসা বেঁধেছে।
এদিকে, জিএনএলএফের সহ সভাপতি অজয় এওয়ার্ডকে মঙ্গলবার জোড়বাংলো থানায় ডেকে নিয়ে যায় পুলিস। জোড়বাংলো থানা জানিয়েছে, পুরনো অভিযোগের তদন্তের জন্যই জিএনএফএফ ওই নেতাকে এদিন থানায় ডাকা হয়েছিল। পরে তাঁকে ছেড়েও দেওয়া হয়।