কর্মপ্রার্থীদের ক্ষেত্রে শুভ। যোগাযোগ রক্ষা করে চললে কর্মলাভের সম্ভাবনা। ব্যবসা শুরু করলে ভালোই হবে। উচ্চতর ... বিশদ
এনআরএসের ঘটনার প্রতিবাদে এদিন সকাল থেকেই প্রতিবাদে শামিল হন মেডিক্যালের জুনিয়র চিকিৎসকেরা। তাঁদের সমর্থনে ছিলেন সিনিয়র চিকিৎসকেরাও। প্রতিবাদ মিছিল, বিক্ষোভ শেষে দুপুরের পর আচমকা জরুরি বিভাগ (এমার্জেন্সি) বন্ধ করে বিক্ষোভে ফেটে পড়েন তাঁরা। উত্তরবঙ্গ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের জুনিয়র ডাক্তার কাউন্সিলের সভাপতি সাগ্নিক মুখোপাধ্যায় বলেন, আমরা প্রতিনিয়ত আক্রান্ত। তাই আমরা প্রতিবাদে শামিল না হয়ে পারলাম না। রোগীদের কিছু অসুবিধা হবে। কিন্তু কিছু করার নেই। আমাদের নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করতে হবে। সেক্ষেত্রে অনির্দিষ্টকালের জন্য ইমারজেন্সি বিভাগ বন্ধ করা হয়েছে। যদিও মুমূর্ষু রোগীদের চিকিৎসা পরিষেবা দেওয়া হচ্ছে।
ইমারজেন্সি বিভাগ বন্ধ করে চিকিৎসকেরা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখার দাবি করলেও বাস্তব চিত্র অবশ্য উল্টো কথা বলছে। প্রতিবেশী জেলা থেকে শুরু করে শিলিগুড়ি জেলা হাসপাতাল থেকে রেফার হয়ে আসা বহু রোগীকে এদিন ফিরতে হয়েছে বিনা চিকিৎসায়। কেউ আবার চিকিৎসা পরিষেবা না পাওয়ায় রোগীকে অ্যাম্বুলেন্সেই শুইয়ে রেখেছেন স্যালাইন দিয়ে। বাগডোগরার আদর্শনগর থেকে আসা ঋষিকা ছেত্রি বলেন, আমার বাবা কিডনি সমস্যায় আক্রান্ত। শিলিগুড়ি জেলা হাসপাতাল থেকে রেফার করা হয়েছে মেডিক্যাল কলেজ। যদিও এখানে আসার পর জানতে পারি ইমারজেন্সি বিভাগ বন্ধ। চিকিৎসা পরিষেবা বন্ধ। বাবার শারীরিক অবস্থা খুব একটা ভালো না। কী করব কোথায় যাব বুঝতে পারছি না।