অতিরিক্ত পরিশ্রমে শারীরিক ক্লান্তি, প্রিয়জনের বিপথগামিতায় অশান্তি ও মানহানির আশঙ্কা, সাংসারিক ক্ষেত্রে মতানৈক্য এড়িয়ে চলা ... বিশদ
একই অবস্থান নিয়েছে চীনের জি জিনপিং সরকারও। বিশ্বব্যাপী মহামারীতে রাশ টানতে কেন্দ্রীয় সরকার ও ভারতবাসীকে সাহায্যের প্রস্তাব দিয়েছে তারা। এব্যাপারে নরেন্দ্র মোদি সরকারের সঙ্গেও যোগাযোগ করা হয়েছে বলে দাবি চীনের। এদিন চীনের বিদেশ মন্ত্রকের মুখপাত্র ঝাও লিজিয়ান বলেন, ভারতের করোনা পরিস্থিতির অবনতি হয়েছে। এই লড়াইয়ে চীনা সরকার ও সাধারণ মানুষ ভারতের পাশেই রয়েছে। এরপরই তিনি বলেন, ভারত চাইলেই আমরা যে কোনওরকম সাহায্যের জন্য প্রস্তুত। এব্যাপারে কথাবার্তা চলছে। আমার আশা, ভারত খুব শীঘ্রই এই পরিস্থিতি থেকে বেরিয়ে আসতে পারবে।
এদিকে, ঊর্ধ্বমুখী করোনা সংক্রমণের মধ্যে ভারতকে সাহায্যের প্রস্তাব দিয়েছে পাকিস্তানের একটি মানবাধিকার সংগঠনও। নাম ইদি ফাউন্ডেশনস। সংগঠনের চেয়ারম্যান ফয়জল ইদি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে এই নিয়ে চিঠি লিখেছেন। তাতে বিশ্বব্যাপী মহামারীর সঙ্গে লড়াইয়ে সাহায্য করতে স্বেচ্ছাসেবক ও ৫০টি অ্যাম্বুলেন্স নিয়ে ভারতে প্রবেশের অনুমতি চেয়েছেন তিনি। চিঠিতে ফয়জল লিখেছেন, আপনাদের কোনও সাহায্য করতে হবে না। অনুমতি পেলেই মেডিক্যাল টেকনিশিয়ান, স্টাফ, ড্রাইভার, সহযোগী কর্মী নিয়ে চলে আসব। থাকার জায়গা, খাওয়া-দাওয়া, গাড়ির জ্বালানির ব্যবস্থা আমরাই করে নেবে। স্থানীয় প্রশাসন ও পুলিসের সঙ্গে হাত মিলিয়ে করনো মোকাবিলায় কাজ করব। পাকিস্তানের নেট দুনিয়াতেও এখন ট্রেন্ড হেল্প ইন্ডিয়া। এই পরিস্থিতিতে ভারতকে অক্সিজেন সরবরাহের জন্য পাক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের কাছে আর্জি জানিয়েছেন অসংখ্য সাধারণ মানুষ।