সম্পত্তি সংস্কার বিষয়ে চিন্তাভাবনা ফলপ্রসূ হতে পারে। কর্মক্ষেত্রে প্রভাব-প্রতিপত্তি বৃদ্ধি। যাবতীয় আটকে থাকা কাজের ক্ষেত্রে ... বিশদ
সংবাদমাধ্যমের মুখোমুখি হয়ে প্রীতি প্যাটেল বলেন, ‘আমাদের মনে হয়, ব্রিটেনের কর্মীদের জন্য ব্যবসায়িক সংস্থাগুলির বিনিয়োগ করা উচিত। দক্ষতা বৃদ্ধির যে লক্ষ্যমাত্রা আমরা নিয়েছি, তা পূরণ করতে তাঁরা আমাদের সঙ্গে যোগ দিতে পারেন। এর মধ্যে দিয়েই সমগ্র ব্রিটেনের পরিকাঠামো, আর্থিক উন্নয়ন এবং সর্বোপরি সার্বিক উন্নয়ন করা সম্ভব।’ তিনি আরও জানিয়েছেন, ব্রেক্সিট পরবর্তী অধ্যায়ে নম্বরভিত্তিক অভিবাসন ব্যবস্থা একটি গুরুত্বপূর্ণ ধাপ। অভিবাসনের ক্ষেত্রে মেধাবী ও সেরাদের সুযোগ দেওয়া মানে ব্রিটেনের বাণিজ্যিক সংস্থাগুলিকে দক্ষ কর্মী ও তাঁদের মেধার উপরে বিনিয়োগের সুযোগ করে দেওয়া। দীর্ঘমেয়াদি ক্ষেত্রে যা ব্রিটেনের অর্থনীতির জন্য অত্যন্ত প্রয়োজন।
ব্রেক্সিট নিয়ে ব্রিটেন সরকারের অভ্যন্তরে কিছু দ্বন্দ্ব রয়েছে বলে যে খবর শোনা যাচ্ছে, তাও উড়িয়ে দিয়েছেন প্রীতি প্যাটেল। বলেছেন, এনিয়ে সরকারের মধ্যে কোনও মতানৈক্য নেই। ইউরোপীয় ইউনিয়ন ছেড়ে বেরিয়ে আসার বিষয়টি চূড়ান্ত। আমাদের নিয়ম, অর্থ ও সীমানার অধিকার আমরা নিজেদের হাতেই রাখব। ইউরোপীয় ইউনিয়ন ছেড়ে বেরিয়ে এসে আমরা নিজেদের মতো করে আইন প্রতিষ্ঠা করব। আগামী ৩১ জানুয়ারি ইউরোপীয় ইউনিয়ন ছেড়ে বেরিয়ে যাবে ব্রিটেন। যদিও গোটা প্রক্রিয়াটি সম্পন্ন হতে চলতি বছরের ডিসেম্বর মাস পর্যন্ত সময় লাগবে বলে জানা গিয়েছে।