সম্পত্তি সংস্কার বিষয়ে চিন্তাভাবনা ফলপ্রসূ হতে পারে। কর্মক্ষেত্রে প্রভাব-প্রতিপত্তি বৃদ্ধি। যাবতীয় আটকে থাকা কাজের ক্ষেত্রে ... বিশদ
বিহার পুলিসের ডিজি গুপ্তেশ্বর পাণ্ডে জানিয়েছেন, জেহানাবাদে নিজের জন্মভূমি কাকো গ্রামে গ্রেপ্তার হয়েছেন শারজিল। আগের দিন রাতেও তাঁর গ্রামের বাড়িতে হানা দিয়েছিল পুলিস। তখন শারজিলের ভাইকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য্ আটক করা হয়। এদিনই শারজিলকে বিহার আদালতে পেশ করা হয়েছে। আইআইটি-মুম্বই থেকে কম্পিউটার সায়েন্সে স্নাতক হওয়ার পর উচ্চশিক্ষার জন্য জেএনইউয়ে গিয়েছিলেন শারজিল ইমাম। ক্রমে সংশোধিত নাগরিকত্ব আইন (সিএএ) বিরোধী আন্দোলনের মুখ হয়ে ওঠেন। জেএনইউয়ের পাশাপাশি উত্তরপ্রদেশ, বিহারে আন্দোলনের প্রথম সারিতে দেখা যেত তাঁকে। শাহিনবাগ আন্দোলনের সহ-আহ্বায়ক ছিলেন। বিতর্কিত বক্তব্যে শারজিল বলেছিলেন, ‘যদি পাঁচ লক্ষ মানুষ একসঙ্গে আসেন, তাহলে উত্তর-পূর্বকে দেশ থেকে চিরদিনের মতো বিচ্ছিন্ন করে দেব। চিরদিনের মতো না হলেও অন্তত মাস খানেকের জন্য বিচ্ছিন্ন হয়ে যাবে। তার জন্য রেল লাইনে যত পারুন পাথর ফেলুন। রাস্তা কেটে দিন। তাহলেই সব আলাদা হয়ে যাবে। অসমকে পৃথক করা আমাদের দায়িত্ব। তখনই সরকার আমাদের কথা শুনবে। অসমে মুসলিমদের দুর্দশা আমরা জানি। তাঁদের ডিটেনশেন ক্যাম্পে রাখা হচ্ছে।’
শারজিলের গ্রেপ্তার প্রসঙ্গে বিহারের মুখ্যমন্ত্রী নীতীশ কুমার বলেন, ‘মত প্রকাশের অধিকার সবার আছে। কিন্তু দেশের স্বার্থবিরোধী কিছু করা উচিত নয়। ওঁর বিরুদ্ধে একাধিক অভিযোগ রয়েছে। তাই গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এবার আদালত চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবে।’