সম্পত্তি সংস্কার বিষয়ে চিন্তাভাবনা ফলপ্রসূ হতে পারে। কর্মক্ষেত্রে প্রভাব-প্রতিপত্তি বৃদ্ধি। যাবতীয় আটকে থাকা কাজের ক্ষেত্রে ... বিশদ
নামপ্রকাশে অনিচ্ছুক পাক পুলিসের এক কর্তা জানিয়েছেন, মাদক পাচার থেকে আসা অর্থের ভাগ বাঁটোয়ারা নিয়ে স্থানীয় একটি দুষ্কৃতী গোষ্ঠীর সঙ্গে হরমিত সিংয়ের গোলমাল বাধে। যার জেরে সোমবার রাতে তাকে লাহোরের ডেরা চাহাল গুরুদ্বারের কাছে খুন করা হয়। জানা গিয়েছে, আরএসএস নেতাদের খুন করা ছাড়াও পাকিস্তান থেকে ভারতে অস্ত্র ও মাদক পাচারের মতো একাধিক অভিযোগ ছিল হরমিতের বিরুদ্ধে। গত অক্টোবরে ভারতের তরফে দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে অন্তত আটজন খলিস্তানি জঙ্গির নামে রেড কর্নার নোটিস ইস্যু করে ইন্টারপোল। এর মধ্যে ছিল কেএলএফের এই শীর্ষ নেতাও।
গোয়েন্দা সূত্রে খবর, ২০১৪ সালে থাইল্যান্ড থেকে কেএলএফের প্রধান হরমিন্দর মিন্টোকে গ্রেপ্তার করে পাঞ্জাব পুলিস। এরপরেই জঙ্গি সংগঠনটির দায়িত্ব নেয় হরমিত সিং ওরফে হ্যাপি পিএইচডি। অমৃতসরের চেহারতার বাসিন্দা, পিএইচডি ডিগ্রিধারী হরমিত গত দু’দশক ধরে পাকিস্তানে বসে ভারতবিরোধী কার্যকলাপ চালাচ্ছিল। এমনকী, ২০১৯ সালে অমৃতসরের স্বর্ণমন্দিরে জঙ্গিহানা চালানোর পরিকল্পনাও করেছিল সে। কিন্তু হামলার আগেই সেই ছক ফাঁস হয়ে যায়। পুলিসের অনুমান, ২০১৮ সালে রাজাসানসির নিরঙ্কারি ভবনে প্রার্থনা চলাকালীন যে গ্রেনেড হামলা হয়েছিল, তার পিছনেও ছিল হরমিত সিং। সেই হামলায় তিনজনের মৃত্যু হয়েছিল। জখম হয়েছিলেন বেশ কয়েকজন।