সম্পত্তি সংস্কার বিষয়ে চিন্তাভাবনা ফলপ্রসূ হতে পারে। কর্মক্ষেত্রে প্রভাব-প্রতিপত্তি বৃদ্ধি। যাবতীয় আটকে থাকা কাজের ক্ষেত্রে ... বিশদ
কিন্তু কীভাবে সম্ভব হলো গোটা বিষয়টি? গবেষকরা জানিয়েছেন, ব্রিটেনের লিডস সিটি মিউজিয়ামে কফিনের ভিতরে মৃতদেহটি এত সুন্দরভাবে সংরক্ষিত ছিল যে তার কণ্ঠের স্ক্যান করতে সক্ষম হন বিজ্ঞানীরা। থ্রি ডি প্রিন্টের মাধ্যমে মমির গলার খুঁটিনাটি জানা সম্ভব হয়। আর এই গবেষণা থেকেই নেসিয়ামুনের স্বরযন্ত্র কেমন ছিল, সেটারও একটা নমুনা তৈরি করতে পারেন বিজ্ঞানীরা।
গবেষকদের অনুমান, আধুনিক মানুষের তুলনায় নেসিয়ামুনের স্বরযন্ত্রটি ছিল অপেক্ষাকৃত ছোট। যার জন্য তার কণ্ঠস্বর সম্ভবত হাই পিচের ছিল। প্রাচীন মিশরের লোকদের উচ্চতাও আধুনিক মানুষের তুলনায় কম হতো। এ স্বরযন্ত্র ও ভোকাল ট্র্যাক্ট পরীক্ষা করেই তৈরি করা সম্ভব হয়েছে ওই মৃত ব্যক্তির কণ্ঠস্বর। আপাতত শুধু একটা স্বর বের করা গেছে। এই গবেষণার অন্যতম সদস্য লন্ডন বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ডেভিড হাওয়ার্ড জানিয়েছেন, কফিনে শুয়ে থাকার সময় কথা বললে নেসিয়ামুনের গলার স্বর কেমন হতো, থ্রি ডি প্রিন্টের মাধ্যমে তা ফুটিয়ে তোলা সম্ভব হয়েছে।