সম্পত্তি সংস্কার বিষয়ে চিন্তাভাবনা ফলপ্রসূ হতে পারে। কর্মক্ষেত্রে প্রভাব-প্রতিপত্তি বৃদ্ধি। যাবতীয় আটকে থাকা কাজের ক্ষেত্রে ... বিশদ
সোমবারই প্রকাশিত হয়েছে ‘দ্য ওয়ার্ল্ড এমপ্লয়মেন্ট অ্যান্ড সোশ্যাল আউটলুক: ট্রেন্ডস ২০২০’ শীর্ষক রিপোর্টটি। তাতে বলা হয়েছে, গত ৯ বছর ধরে বিশ্বে বেকারত্বের পরিস্থিতি কার্যত স্থিতিশীল ছিল। কিন্তু বিশ্ব অর্থনীতির বৃদ্ধি মন্থর হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে নতুন কর্মসংস্থানও কমে এসেছে। পর্যাপ্ত শূন্যপদ তৈরি না হওয়াই বেকারত্বের সংখ্যা বাড়াচ্ছে। আইএলও’র ডিরেক্টর জেনারেল গাই রাইডার জানিয়েছেন, ‘লক্ষ লক্ষ সাধারণ মানুষের কাছে চাকরির মাধ্যমে একটু উন্নত জীবনযাপন করাটা ক্রমশ কঠিন হয়ে উঠছে।’
রিপোর্ট বলছে, বর্তমানে বিশ্বে কর্মহীন মানুষের সংখ্যা ১৮ কোটি ৮০ লক্ষ। এছাড়া ১৬ কোটি ৫০ লক্ষ মানুষ পর্যাপ্ত বেতনের কাজ পাচ্ছেন না। ১২ কোটি মানুষ হয় চাকরির খোঁজ করা ছেড়ে দিয়েছেন, নয় কর্মক্ষেত্রে প্রবেশের সুযোগ পাচ্ছেন না। সার্বিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত ৪৭ কোটিরও বেশি শ্রমিক। ১৫ থেকে ২৪ বছর বয়সি ২৬ কোটি ৭০ লক্ষ যুব সম্প্রদায় শিক্ষা, কর্মসংস্থান বা কোনওরকম প্রশিক্ষণের মধ্যে নেই। এই খামতিগুলি না মিটলে আর্থিক বৃদ্ধির রাস্তা খোঁজা শক্ত হবে বলেই মনে করছেন রিপোর্টটির প্রধান লেখক স্তেফান কুন।