কর্মে অগ্রগতি হবে। চাকরিজীবীদের পদোন্নতি ও বদলির যোগ আছে। সৎজন সান্নিধ্যে মানসিক আনন্দ। ... বিশদ
ইডির তরফে জানানো হয়েছে, প্রায় ২৯ কোটি টাকার যে সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে, তার মধ্যে জমি ও বাড়ি মিলিয়ে ১৮টি স্থাবর সম্পত্তি রয়েছে। এর মধ্যে সিপিএমের একজন জেলা সম্পাদকের নামে নথিভূক্ত ১০ লক্ষ টাকা মূল্যের স্থাবর সম্পত্তিও রয়েছে। দলের কার্যালয়ের জন্য ওই সম্পত্তি কেনা হয়েছিল। এছাড়া আটটি অস্থাবর সম্পত্তিও বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে। এর মধ্যে সিপিএমের ত্রিশূর লোকাল এরিয়া কমিটির আটটি ব্যাঙ্কে থাকা ৬৩.৬২ লক্ষ টাকাও রয়েছে। ইডির দাবি, ওই কোঅপারেটিভ ব্যাঙ্ক থেকে একই সম্পত্তি দেখিয়ে একাধিকবার ঋণ নেওয়া হত। এই বিষয়ে সমবায়ের সদস্যরা কিছুই জানতেন না। যদিও সিপিএমের দাবি, দলের তরফে এই নিয়ে আইনি ও রাজনৈতিক লড়াই করা হবে। দলের কেরল রাজ্য সম্পাদক এম ভি গোবিন্দন জানান, রাজনৈতিক কারণেই ইডি বিরোধী দল ও নেতাদের বিভিন্ন মামলায় ফাঁসাতে চাইছে। একইসঙ্গে তাঁর দাবি, ব্যাঙ্ক দুর্নীতি মামলায় দলের বিরুদ্ধে কোনও প্রমাণ না পাওয়ায় ধোঁয়াশা তৈরি করতে চাইছে ইডি।