দীর্ঘকাল ধরে চলা সম্পত্তি মামলায় বিজয়। যাচাই না করে সম্পত্তি ক্রয় বা আর্থিক লেনদেনে ক্ষতির ... বিশদ
এই ঘটনা স্বাভাবিকভাবেই কংগ্রেস শিবিরের জন্য বড়সড় ধাক্কা বলেই মনে করছেন রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞরা। বর্তমানে উত্তরপ্রদেশে ১১টি রাজ্যসভা আসন ফাঁকা পড়ে রয়েছে। শীঘ্রই সেই আসনে নির্বাচন হতে চলেছে। মনে করা হচ্ছে, সেই বিষয়কে মাথায় রেখেই দীর্ঘদিনের রাজনৈতিক শিবির বদল করলেন প্রাক্তন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী। মনোনয়ন পেশের পর কপিল জানিয়েছেন, বিজেপির বিরুদ্ধে লড়াইয়ে বিরোধী জোট মজবুত করাই তাঁর লক্ষ্য। পাশাপাশি বলেন, আমরা চাই ২০২৪ সালে এমন একটা পরিস্থিতি তৈরি হোক। যাতে মোদি সরকারের ত্রুটি আমজনতার সামনে আসে। অখিলেশ যাদব বলেন, কপিল সিবাল সপার সমর্থনে রাজ্যসভায় যাচ্ছেন। উনি বরিষ্ঠ রাজনৈতিক নেতা। একজন বিখ্যাত আইনজীবী। ফলে দেশের বর্তমান পরিস্থিতির কথা তিনি তাঁর বক্তব্যের মাধ্যমে সহজেই তুলে ধরতে পারবেন। যদিও রাজনৈতিক দলের একাংশের দাবি, নিজের স্বার্থের জন্যই দলবদল করেছেন কপিল। প্রসঙ্গত, ২০০৪ থেকে ২০১৪ সাল পর্যন্ত কংগ্রেসের হয়ে একাধিক মন্ত্রক সামলেছেন তিনি। তারপর এই দলবদল কংগ্রেসে বড়সড় ধাক্কা বলেই মনে করা হচ্ছে।