উচ্চবিদ্যার ক্ষেত্রে সাফল্য আসবে। হিসেব করে চললে তেমন আর্থিক সমস্যায় পড়তে হবে না। ব্যবসায় উন্নতি ... বিশদ
ইডি সূত্রে খবর, সুশান্তের দু’টি ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট থেকে রিয়ার নামে টাকা ট্রান্সফার করা হয়েছিল। সেই টাকা ১৫ কোটি টাকার কাছাকাছি। এছাড়া সম্প্রতি অভিনেত্রী দু’টি ফ্ল্যাট কিনেছিলেন। তার উল্লেখ আয়কর রিটার্নে নেই। কোথা থেকে সেই টাকা এল সেই বিষয়টিও ইডি খতিয়ে দেখবে। অন্যদিকে সুশান্তের অ্যাকাউন্ট থেকে টাকা ট্রান্সফারের প্রসঙ্গে রিয়া বলেন, সম্পর্কে থাকলে দু’জনের মধ্যে টাকা লেনদেন অস্বাভাবিক কোনও ব্যাপার নয়। সুশান্তের সঙ্গে সম্পর্ক ছিল। দু’জনে একসঙ্গে থাকতাম। সেক্ষেত্রে থাকার খরচ বা বেড়াতে যাওয়ার ব্যাপারে টাকা লেনদেন হতেই পারে। জানা গিয়েছে, রিয়ার পরিবারকে সঙ্গে নিয়ে সুশান্ত একটি পারিবারিক ব্যবসাও শুরু করেছিলেন। ব্যবসা বা বেড়াতে যাওয়ার জন্যই তাঁর অ্যাকাউন্টে টাকা ট্রান্সফার করা হয়েছিল বলে রিয়া ইঙ্গিত দেন।
এদিকে তদন্তভার হাতে নিয়ে বৃহস্পতিবারই রিয়া সহ ছ’জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করে সিবিআই। এদিকে বিহার সরকার এই মামলায় ফের মুম্বই পুলিসের বিরুদ্ধে পক্ষপাতিত্বের অভিযোগ তুলল। সুপ্রিম কোর্টে এদিন বিহার সরকারের তরফে বিবৃতিতে অভিযোগ করা হয়, মুম্বই পুলিস রিয়াকে সাহায্য করছে এবং সেজন্য বিহার পুলিসের সুষ্ঠু তদন্তে সমস্যা হচ্ছে। শীর্ষ আদালতে বিহার সরকার জানিয়েছে, কোনও প্রমাণ ছাড়াই রিয়া তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ করছে। রিয়ার মামলা পাটনা থেকে মুম্বইয়ে স্থানান্তর করার আর্জিও যাতে শীর্ষ আদালত মঞ্জুর না করে, সেই আবেদনও এদিন করেছে বিহার সরকার। এদিনও মুম্বই পুলিসের বিরুদ্ধে তদন্তে অসহযোগিতা করার অভিযোগ করা হয়। এদিকে শুক্রবারই বিহার পুলিসের আইপিএস অফিসার বিনয় তিওয়ারিকে কোয়ারেন্টাইন থেকে ছেড়ে দিল বৃহন্মুম্বই পুর নিগম।