অতিরিক্ত পরিশ্রমে শারীরিক ক্লান্তি। প্রিয়জনের বিপদগামিতায় অশান্তি ও মানহানির আশঙ্কা। সাংসারিক ক্ষেত্রে মতানৈক্য এড়িয়ে চলা ... বিশদ
এদিন সংসদের বাইরে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে তিনি বলেন, ‘যেভাবে অনেকে ধর্ষকদের গণপিটুনির কথা বলছেন, আমি তা সমর্থন করি না। আমাদের যে ব্যবস্থা রয়েছে, তার উপরে মানুষ বীতশ্রদ্ধ হয়েই এই ধরনের কথা বলছেন। কিন্তু এটা কোনও সমাধান নয়। আমাদের দেশের মহিলা ও শিশুরা যাতে নিরাপদ থাকে, তার জন্য দ্রুত ও কার্যকরী বিচারব্যবস্থার প্রয়োজন।’ বিচারের সময় ধর্ষকদের বয়সের বিষয়টিও মাথায় রাখা প্রয়োজন বলে জানিয়েছেন বাদল। তিনি বলেন, ‘ধর্ষকের বয়স যত কম হবে, আদালতের উচিত সেই অপরাধীকে অভিযুক্ত করার জন্য তত সময় নেওয়া।’
হরসিমরতের সুরে সুর মিলিয়ে ধর্ষকদের কড়া শাস্তি নিয়ে সরব হয়েছেন অপর সাংসদ হেমা মালিনী। তিনি জানিয়েছেন, এই ধরনের অপরাধের পর দোষীরা যাতে আর কখনও বাইরে না আসতে পারে, তা নিশ্চিত করা প্রয়োজন। মথুরার বিজেপি সাংসদ বলেন, ‘এই ধরনের সমস্যাগুলির একটা সমাধান থাকা উচিত। প্রায় প্রতিদিনই মহিলাদের উপর এই ধরনের ঘটনা ঘটছে। তাঁদের হেনস্তার শিকার হতে হচ্ছে। আমার মনে হয়, ধর্ষক ও যৌন নিগ্রহকারীদের সারা জীবনের জন্য জেলেই আটকে রাখা উচিত। একবার জেলে পাঠানো হলে, তারা যাতে কোনওভাবেই ছাড়া না পায়, তা নিশ্চিত করতে হবে।’