সঠিক বন্ধু নির্বাচন আবশ্যক। কর্মরতদের ক্ষেত্রে শুভ। কর্মক্ষেত্রে বদলির কোনও সম্ভাবনা এই মুহূর্তে নেই। শেয়ার ... বিশদ
তবে মিচেলের হয়ে আইনি লড়াই করা ব্রিটিশ সংস্থা বিষয়টি নিয়ে এগিয়েছে আরও খানিকটা। সরাসরি রাষ্ট্রসঙ্ঘের দ্বারস্থ হয়েছে তারা। সেখানে দাবি করা হয়েছে, স্বীকারোক্তি আদায়ের জন্য তিহার জেলে মিচেলের উপর নির্যাতন চালানো হচ্ছে। তাঁকে এমনভাবে সেখানে দিন কাটাতে হচ্ছে, যা মানবাধিকার লঙ্ঘনেরই শামিল।
তাই এহেন হাইপ্রোফাইল বন্দির থেকে এই ধরনের অভিযোগ পেয়ে দ্রুত পদক্ষেপ নিয়েছে আদালত। জেল কর্তৃপক্ষ এবং জেলের চিকিৎসককের থেকে এবিষয়ে জবাব চাওয়া হয়েছে। জানানো হয়েছে, মিচেলের স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য প্রয়োজনে বিশেষ নির্দেশ দেওয়া হতে পারে। শুক্রবার দুপুর ২টোয় পরবর্তী শুনানি হবে এই মামলার।
গত বছরের ডিসেম্বর মাসে দুবাই থেকে প্রত্যর্পণের পর চপার কেলেঙ্কারিতে মিচেলকে গ্রেপ্তার করেছিল ইডি এবং সিবিআই। ২০১৬ সালে চার্জশিট পেশ করে ইডি জানিয়েছিল, অগুস্তা ওয়েস্টল্যান্ডের থেকে প্রায় ৩ কোটি ৩০ লক্ষ ডলার ঘুষ পেয়েছেন মিচেল।