অত্যধিক পরিশ্রমে শারীরিক দুর্বলতা। বাহন বিষয়ে সতর্কতা প্রয়োজন। সন্তানের বিদ্যা-শিক্ষায় অগ্রগতি বিষয়ে সংশয় বৃদ্ধি। আধ্যাত্মিক ... বিশদ
ঠিক কী ধরনের করোনা ভাইরাসের কারণে বাংলায় সংক্রমণ হচ্ছে? স্বাস্থ্যকর্তাদের দাবি, গত জানুয়ারি মাস থেকে সেই রহস্যোদ্ধারের চেষ্টা শুরু করে স্বাস্থ্যভবন। সেইমতো ইংল্যান্ড, দক্ষিণ আফ্রিকা এবং ব্রাজিল ফেরত বেশ কয়েকজন করোনা আক্রান্তের নমুনা পাঠানো হয় কল্যাণীস্থিত কেন্দ্রীয় সরকারি প্রতিষ্ঠান ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব বায়োমেডিক্যাল জিনোমিক্সে। ফেব্রুয়ারির প্রথম ১৫ দিনে দু’-তিনটি ক্ষেত্রে দক্ষিণ আফ্রিকার স্ট্রেইন ধরা পড়ে। সেই সঙ্গে পাওয়া যায় সম্পূর্ণ নতুন ধরনের একটি করোনা ভাইরাস, যাকে ‘ডবল মিউট্যান্ট’ বলে থাকেন বিজ্ঞানীরা। পরের ১৫ দিনেও এক-দু’টি ক্ষেত্রে নতুন স্ট্রেইনের হদিশ মেলে। মার্চ মাসের প্রথম পক্ষকালে সেই সংখ্যা আরও একটু বেড়ে যায়। তবে দপ্তরের কর্তারা চমকে যান মার্চের শেষ ১৫ দিনের হিসেব দেখে। ওই সময়ে একশোর বেশি ডবল মিউট্যান্ট স্ট্রেইন পাওয়া যায়। তার সঙ্গে তাল মিলিয়ে রাজ্যে আক্রান্তের সংখ্যাও বেড়ে দাঁড়ায় প্রায় ২৪-২৫ হাজার।
নতুন স্ট্রেইন ঠিক কতটা সংক্রামক? করোনার দুই ভ্যাকসিন, কোভিশিল্ড এবং কোভ্যাকসিন তাকে রুখতে কত শতাংশ কার্যকরী? নতুন ডবল মিউট্যান্টের মারণক্ষমতাই বা কেমন? বর্তমান পরিস্থিতিতে এমন একের পর এক প্রশ্ন উঠছে। দপ্তরের এক পদস্থ কর্তা জানিয়েছেন, তিনটি প্রশ্নের উত্তর পাওয়া বাকি। এগুলি নিয়েই এখন কাজ চলছে জোরকদমে।