উচ্চবিদ্যার ক্ষেত্রে বাধার মধ্য দিয়ে অগ্রসর হতে হবে। কর্মপ্রার্থীদের ক্ষেত্রে শুভ যোগ। ব্যবসায় যুক্ত হলে ... বিশদ
ফেসবুক পোস্ট করে কেন মতামত চাইছেন মন্ত্রী, তা নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন কেউ কেউ। ওয়েবকুটার বক্তব্য, আগে সময় চাইলেও তা পাওয়া যেত না শিক্ষামন্ত্রীর কাছে। এখন নিজেই মতামত চাইছেন। তবে দেরিতে হলেও তিনি যে এমন পরামর্শ চাইছেন, সেটা ভালোই। এসইউসিআই (সি)-র শিক্ষক নেতা ও অধ্যাপক সংহতি মঞ্চের সভাপতি তরুণ নস্কর বলেন, প্রথম শ্রেণী থেকে অবিলম্বে পাশ-ফেল চালু করতে হবে। সমস্ত স্তরের শিক্ষক নিয়োগ সম্পন্ন করতে হবে। উচ্চশিক্ষায় শিক্ষক-ছাত্রদের মত প্রকাশের স্বাধীনতা দিতে হবে। উচ্চশিক্ষায় গবেষণার উপযুক্ত পরিকাঠামো ও গবেষকদের স্কলারশিপের ব্যবস্থা করতে হবে। অন্যদিকে, বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক সংগঠনের দাবি, দ্রুত স্ট্যাটিউট বা বিধি তৈরি করতে হবে। এই সরকার আসার পর থেকে আট বছর কেটে গেলেও এখনও কলকাতা-যাদবপুরের মতো বিশ্ববিদ্যালয়ে কোনও স্ট্যাটিউট তৈরি করা যায়নি। কয়েকবার প্রক্রিয়া শুরু করা হলেও, তা আর বাস্তবায়িত হয়নি। পশ্চিমবঙ্গ শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক নবকুমার কর্মকারের মতে, সারা দেশেই এক রকম পাঠ্যক্রম করা দরকার। পরীক্ষা পদ্ধতি এবং মূল্যায়ন ব্যবস্থার আধুনিকীকরণ করা দরকার। এছাড়াও একাধিক মতামত রয়েছে। ওয়েবকুপার সভাপতি কৃষ্ণকলি বসু জানিয়েছেন, এটা ভালো উদ্যোগ। আগেও মন্ত্রী বিভিন্ন শিক্ষক সংগঠনগুলির সঙ্গে কথা বলেছেন। আমরা আলোচনা করে তাঁর কাছে মতামত দেব।