কর্মে অগ্রগতি হবে। চাকরিজীবীদের পদোন্নতি ও বদলির যোগ আছে। সৎজন সান্নিধ্যে মানসিক আনন্দ। ... বিশদ
পুলিস সূত্রে জানা গিয়েছে ওই ‘গুণধর’ ছেলের নাম পরিমল হালদার। সব সময়েই সে নেশাগ্রস্ত অবস্থাতেই থাকত। সেই বিষয়ে নিত্যদিন বাবার সঙ্গে লেগে থাকত ঝগড়া-ঝামেলা। গত চার-পাঁচ দিন আগে পরিমলের বাবা হঠাৎই নিখোঁজ হয়ে যান। সেই বিষয়ে পরিমলকে প্রতিবেশীরা জিজ্ঞাসা করলে, তার থেকে কোনও উত্তরই পাওয়া যেত না। এর মাঝেই গতকাল, শনিবার দুপুরে পরিমল কীটনাশক খেয়ে আত্মহত্যা করার চেষ্টা করে। কীটনাশক খাওয়ার জন্য অসুস্থ হয়ে পরায় প্রতিবেশীরা তাকে জয়নগর কুলতলি গ্রামীণ হাসপাতালে নিয়ে যায়। তখনই তাকে প্রতিবেশীরা আত্মহত্যা করার কারণ জানতে চায়। তখনই বেরিয়ে আসে আসল সত্যটা। পরিমল জানায়, প্রতিনিয়ত নেশা করার প্রতিবাদ করায় বাবাকে সে খুন করে মৃতদেহ এলাকায় একটি বাগানের মাটিতে পুঁতে দিয়েছে। তাই এতদিন ধরে তার বাবার খোঁজ পাওয়া যাচ্ছে না। গোটা ঘটনাটি শুনে প্রতিবেশীরা কুলতলি থানায় খবর দেয়। গতকাল, শনিবার রাতে কুলতলি থানার পুলিস ম্যাজিস্ট্রেটের উপস্থিতিতে ঘটনাস্থল থেকে পরিমলের বাবা কাশীনাথ হালদারের মৃতদেহ উদ্ধার করে। আজ, রবিবার তা ময়নাতদন্তের জন্য পাঠিয়েছে পুলিস। এদিকে পরিমলের শারীরিক অবস্থার অবনতি হওয়ায় চিকিৎসকরা তাকে বারুইপুর মহকুমা হাসপাতালে স্থানান্তরিত করেছে। গোটা ঘটনার তদন্ত শুরু হয়েছে।