অত্যধিক পরিশ্রমে শারীরিক দুর্বলতা। বাহন বিষয়ে সতর্কতা প্রয়োজন। সন্তানের বিদ্যা-শিক্ষায় অগ্রগতি বিষয়ে সংশয় বৃদ্ধি। আধ্যাত্মিক ... বিশদ
দিলীপের মৃত্যুর খবর ছড়িয়ে পড়তেই ক্ষোভে ফেটে পড়েন বিজেপি’র কর্মীরা। প্রতিবাদে তাঁরা চাকদহ চৌমাথায় জাতীয় সড়ক অবরোধ করেন। পরে শিমুরালি চৌরাস্তায় কয়েক ঘণ্টা জাতীয় সড়ক অবরোধ করেন তাঁরা। ফলে ব্যাপক যানজটের সৃষ্টি হয়। পুলিসের এসে হস্তক্ষেপ করলে তখনকার মতো অবরোধ তুলে নেন বিজেপি’র কর্মীরা। তবে পরে অপরাধীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে চাকদহ থানার সামনে বিক্ষোভ দেখানো হয়। কিছু সময়ের জন্য পালপাড়া স্টেশনেও ট্রেন অবরোধ করা হয়। এদিকে, দুলাল মণ্ডলের বাড়িতেও ভাঙচুর চালানো হয়েছে বলে অভিযোগ। এই ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে এনায়েতপুর এলাকায় বিশাল পুলিস বাহিনী মোতায়েন করা হয়েছে। তৃণমূল নেতা দুলাল মণ্ডলকে বাড়িতে পাওয়া যায়নি। তবে খুনের চরিত্র বিশ্লেষণ করতে গিয়ে নৃশংসতার যে ছবি ফুটে উঠেছে, তাতে পুলিসের ধারণা, এর পিছনে অন্য আক্রোশ থাকলেও থাকতে পারে। রাজনৈতিক হত্যাকাণ্ড হলে গুলি বা অন্য আঘাতের চিহ্ন থাকত। কিন্তু এক্ষেত্রে তাঁর যৌনাঙ্গে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। গোটা ঘটনাই পুলিস খতিয়ে দেখছে।
এই বিষয়ে চাকদহ বিধানসভার বিজেপি প্রার্থী বঙ্কিম ঘোষ বলেন, দিলীপ আমাদের দলের একনিষ্ঠ কর্মী। ভোটের রাতে তৃণমূলের দুষ্কৃতীরা পরিকল্পিতভাবে তাঁকে খুন করেছে। অভিযোগ অস্বীকার করে চাকদহের তৃণমূল প্রার্থী শুভঙ্কর সিংহ বলেন, যে কোনও মৃত্যুই দুর্ভাগ্যজনক। গোটা এলাকায় শান্তি বজায় রেখেই নির্বাচন হয়েছে। এই ঘটনার সঙ্গে তৃণমূলের কোনও যোগ নেই।