উচ্চবিদ্যার ক্ষেত্রে মধ্যম ফল আশা করা যায়। প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় সাফল্য আসবে। প্রেম-প্রণয়ে নতুনত্ব আছে। কর্মরতদের ... বিশদ
এই লক্ষ্মীপুজোর দিকে বছর ভর তাকিয়ে থাকেন গ্রামবাসীরা। অনেক মাস আগে থেকেই চলে এর প্রস্তুতি। দেখতে দেখতে এই পুজো ১৪তম বর্ষে পা দিয়েছে। পুজো কমিটির প্রধান উদ্যোক্তা বাপি হালদার বলেন, গ্রামের মানুষজনই টাকা জমিয়ে রাখেন পুজোর জন্য। তাই দিয়েই মেতে উঠি এই উৎসবে। আমাদের থিমে বলা হয়েছে, ত্রেতা যুগে সীতাই ছিলেন লক্ষ্মী। থিমের নাম লক্ষ্মীরূপী সীতা হরণ। রাবণ সীতাকে মায়া রথে করে হরণ করার সময় জটায়ু পাখী বাধা দিচ্ছে, এই চিত্র ফুটিয়ে তোলা হবে মণ্ডপে। এই পুজো দেখতে ভিড় জমান আশপাশের গ্রামের মানুষ। তবে করোনা আবহে ভিড় ঠেকাতেও বিশেষ নজর দিয়েছে পুজো কমিটি। উদ্যোক্তারা বলেন, মণ্ডপ পর্যন্ত এক কিলোমিটার রাস্তার দু’পাশে করোনা স্বাস্থ্যবিধি নিয়ে প্রচারের জন্য হোর্ডিং থাকবে। মাস্ক ছাড়া কোনওমতেই মণ্ডপে ঢোকা যাবে না। -নিজস্ব চিত্র