বিদ্যার্থীদের কোনও বৃত্তিমূলক পরীক্ষায় ভালো ফল করবে। বিবাহ প্রার্থীদের এখন ভালো সময়। ভাই ও বোনদের ... বিশদ
অন্যদিকে, গাইঘাটায় বিজেপি কর্মীর মেয়েকে কুপ্রস্তাব দেওয়ার অভিযোগকে কেন্দ্র করে বিজেপি ও তৃণমূল কর্মীদের মধ্যে সংঘর্ষ বাধে। লাঠি ও দা নিয়ে দুই পক্ষই ঝাঁপিয়ে পড়ে। খবর পেয়ে পুলিস গিয়ে পরিস্থিতি সামাল দেয় ও ঘটনাস্থল থেকে দু’টি বোমা উদ্ধার করে। এই ঘটনায় ধৃত ৮ জনকে এদিন বনগাঁ মহকুমা আদালতে তোলা হলে বিচারক জেল হেফাজতের নির্দেশ দিয়েছেন। সন্দেশখালির হাটগাছি গ্রাম পঞ্চায়েতের ১০ নম্বর কানমারি গ্রামের বাসিন্দাদের অভিযোগ, ক্ষতি না-হলেও এলাকার তৃণমূল পঞ্চায়েত সদস্য তথা উপপ্রধান সুশীল খরবিন পরিবারের সদস্য ও আত্মীয়দের টাকা পাইয়ে দিয়েছেন। অথচ প্রকৃত ক্ষতিগ্রস্তদের নাম তালিকায় রাখা হয়নি। গ্রামবাসীরা বিজেপির মাধ্যমে সন্দেশখালি বিডিও অফিসে গিয়ে পৃথক আবেদনপত্র জমা দিয়ে আসেন। তৃণমূল নেতৃত্বকে টপকে কেন বিডিও অফিসে ক্ষতিপূরণের আবেদন করা হল, তা নিয়ে ঝামেলার সূত্রপাত।
শুক্রবার রাত ৯টা নাগাদ ওই গ্রামের কয়েকজন বাসিন্দা স্থানীয় বিজেপি নেতাদের সঙ্গে দাঁড়িয়ে টাকা পাওয়ার বিষয়ে কথা বলছিলেন। ওই সময় তৃণমূলের পঞ্চায়েত সদস্যের নেতৃত্বে শতাধিক সশস্ত্র দুষ্কৃতী তাঁদের বেধড়ক মারধর করে। এরপর এদিন সকাল সাড়ে ৮টা নাগাদ ফের ওই দুষ্কৃতীরা গ্রামে ঢোকে। বিডিও অফিসে আবেদন জানানো গ্রামবাসীদের বাড়িতে গিয়ে মারধর ও অত্যাচার করে বলে অভিযোগ। তাঁদের হাত থেকে মহিলা ও শিশুরাও রক্ষা পায়নি। এই বিষয়ে বিজেপির বসিরহাট সাংগঠনিক জেলা সভাপতি তারক ঘোষ বলেন, ক্ষতিগ্রস্তদের নিয়ে গিয়ে বিজেপি কর্মীরা আবেদন জমা করিয়েছিল। সে কারণেই হামলা চালানো হল। সন্দেশখালির তৃণমূল বিধায়ক সুকুমার মাহাত বলেন, উপপ্রধানকে বিজেপি কর্মীরা শুক্রবার রাতে মারধর করে। ওরাই দুষ্কৃতী নিয়ে এসে হামলা চালিয়েছে।